এ
ঘটনায়
গত
শুক্রবার
থানায়
মামলার
পর
পুলিশ
সাদিয়া
জাহান
ওরফে
মেঘলা
(২১)
ও
ফারিয়া
আক্তার
ওরফে
পায়েলকে
(১৯)
গ্রেপ্তার
করে
এবং
তাঁদের
কাছ
থেকে
মুঠোফোন
ও
ল্যাপটপ
জব্দ
করা
হয়।
দুই
তরুণীর
বাড়ি
কিশোরগঞ্জের
তাড়াইল
উপজেলায়।
দুই
তরুণীকে
গ্রেপ্তারের
পর
ফেসবুকে
তাঁদের
বিলাসী
জীবনের
ছবি
ও
ভিডিও
প্রকাশ
হতে
থাকে।
কলেজপড়ুয়া
দুই
তরুণীর
বিলাসী
জীবন
ও
প্রতারণা
নিয়ে
ফেসবুকে
নানা
আলোচনা
শুরু
হয়।
একপর্যায়ে
মামলার
বাদীর
বিষয়টিও
সামনে
আসে।
চলতি
বছরের
১৬
জানুয়ারি
নাজমুল
হাসান
গ্রেপ্তার
হয়েছিলেন।
ফেসবুকে
মেডিকেল
কলেজে
ভর্তি
পরীক্ষার
প্রশ্নপত্র
ফাঁসের
কথা
জানান
দিয়ে
ডিবির
হাতে
গ্রেপ্তার
হন
তিনি।
নগরীর
মীরবাড়ি
এলাকার
একটি
ছাত্রাবাস
থেকে
তাঁকে
তখন
গ্রেপ্তার
করা
হয়েছিল।
তৎকালীন
অতিরিক্ত
পুলিশ
সুপার
এম
এ
মোহাইমেনুর
রশিদ
বলেছিলেন,
নাজমুল
মানুষকে
ভুয়া
প্রশ্নপত্রের
প্রলোভন
দেখিয়ে
টাকা
আত্মসাতের
জন্য
নগরের
গাঙ্গিনারপাড়
এলাকায়
অলকা
নদী
বাংলা
সায়মা
টেলিকম
থেকে
একটি
পুরোনো
মোবাইল
কেনেন।
পরে
একটি
ফোন
নম্বর
ব্যবহার
করে
হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাকাউন্ট
খোলেন।
বিভিন্ন
জায়গায়
যোগাযোগ
করে
প্রশ্নপত্র
দেবেন
বলে
লক্ষাধিক
টাকা
আনেন।
তাঁকে
গ্রেপ্তারের
পর
প্রাথমিক
জিজ্ঞাসাবাদে
এর
সত্যতা
পাওয়া
যায়।
তবে
এ
ব্যাপারে
কথা
বলতে
আজ
দুপুরে
নাজমুল
হাসানের
মুঠোফোন
একাধিকবার
কল
করলেও
নম্বরটি
বন্ধ
পাওয়া
যায়।
এডমিন 















