দেখা
যাচ্ছে,
ট্রাম্প
নিজেকে
অপরাধী
না
বলে
ভুক্তভোগী
হিসেবে
দেখাচ্ছেন।
তাঁর
পেছনে
পুরো
এক
‘অভিযোগ
ইন্ডাস্ট্রি’
কাজ
করছে।
ফক্স
নিউজ
থেকে
শুরু
করে
টক-রেডিও—সব
জায়গায়
প্রচারকেরা
বলছেন,
ট্রাম্পপন্থীদের
রাগ
হওয়া
স্বাভাবিক।
এই
ভুক্তভোগিতাকেই
এখন
সহিংসতার
অজুহাত
হিসেবে
ব্যবহার
করা
হচ্ছে।
তবে
এর
মানে
এই
নয়
যে
যুক্তরাষ্ট্র
গৃহযুদ্ধের
দিকে
যাচ্ছে।
কিছু
লোক
হয়তো
তা
চাইছে
বা
তার
জন্য
প্রস্তুত।
কিন্তু
জরিপ
দেখাচ্ছে,
অধিকাংশ
মানুষ
রাজনৈতিক
সহিংসতার
বিপক্ষে।
২০২৪
সালের
জুলাইয়ে
ট্রাম্পের
ওপর
হামলার
পরও
সহিংসতার
প্রতি
সমর্থন
কমেছে।
অনেকে
আশা
করেন,
ট্রাম্প
একদিন
রাষ্ট্রনায়ক
হয়ে
ঐক্যের
পথ
ধরবেন।
কিন্তু
কার্ক
হত্যার
রাতের
ঘটনা
দেখাচ্ছে,
ট্রাম্পের
বিভাজনমূলক
কৌশল
চলতে
থাকবে।
দুর্ভাগ্য
হলো,
এখন
তাঁর
প্রশাসন
‘মতবিরোধের
স্বাদ’
নয়;
বরং
‘নিষ্ঠুরতার
স্বাদ’
প্রচলিত
করছে।
আর
কিছু
মানুষ
সেটিকেই
গ্রহণ
করছে।
●
জ্যঁ
ভার্নার
ম্যুলার
প্রিন্সটন
বিশ্ববিদ্যালয়ের
রাজনীতি
বিভাগের
অধ্যাপক
স্বত্ব:
প্রজেক্ট
সিন্ডিকেট,
ইংরেজি
থেকে
অনূদিত
এডমিন 















