চিফ
প্রসিকিউটর
তাজুল
ইসলাম
বলেন,
তিনি
আশা
করছেন,
মাহমুদুর
রহমানের
সাক্ষ্য
গ্রহণ
শেষ
হওয়ার
পর
আর
দুই-একজন
সাক্ষ্য
প্রদান
করার
মাধ্যমে
এই
মামলার
সাক্ষ্য
গ্রহণ
সমাপ্ত
হবে।
সাক্ষ্য
গ্রহণ
সমাপ্ত
হলে
বিচারের
যে
নিয়মতান্ত্রিক
প্রক্রিয়া
আছে,
সেই
প্রক্রিয়ায়
বিচারটি
সমাপ্তির
দিকে
ধাবিত
হবে।
তাজুল
ইসলাম
বলেন,
তাঁরা
মনে
করেন,
এ
মামলা
প্রমাণের
জন্য
যথেষ্ট
এভিডেন্স
(তথ্যপ্রমাণ)
এই
আদালতে
হাজির
করতে
সক্ষম
হয়েছেন।
সুতরাং
আর
সাক্ষ্য
তেমন
বেশি
প্রয়োজন
নেই।
সে
কারণে
বাকি
দুজনের
সাক্ষ্য
গ্রহণের
পর
মামলাটি
সমাপ্তির
জন্য
প্রেয়ার
(আবেদন)
করা
হবে।
হয়তো
পরে
তাঁরা
যুক্তিতর্কের
দিকে
যাব
বলে
আশা
করছেন।
এডমিন 















