রিমার
চাচা
মানিক
মিয়া
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘চিৎকার
শুনে
আমরা
গিয়ে
দেখি,
অন্তত
পাঁচ
হাত
লম্বা
একটি
সাপ
মেঝেতে
ঘুরছে।
সেটির
ভিডিও
করেছি।
তবে
আমরা
কেউ
সাপটিকে
চিনতে
পারিনি।
সাপটি
মেরে
ফেলতেও
ভয়
পেয়েছি।
রিমাকে
তার
বাবা
ওঝার
কাছে
নিয়ে
গিয়েছিলেন।
কিন্তু
কাজ
না
হওয়ায়
পরে
তাকে
হাসপাতালে
চিকিৎসা
দেওয়ার
উদ্যোগ
নেওয়া
হয়।
পথেই
তার
মৃত্যু
হয়।’
ঘটনার
সত্যতা
নিশ্চিত
করেছেন
শ্রীপুর
থানার
ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা
মুহম্মদ
আবদুল
বারিক।
এডমিন 










