আন্তর্জাতিক
অভিবাসন
সংস্থার
(আইওএম)
বাংলাদেশ
উপকার্যালয়ের
প্রধান
পিটার
কার্ন
বলেন,
রোহিঙ্গা
সংকট
মিয়ানমারে
উদ্ভূত
রাজনৈতিক
সমস্যা,
যার
স্থায়ী
সমাধানও
মিয়ানমারেই
আছে।
বাংলাদেশ
অভূতপূর্বসংখ্যক
রোহিঙ্গা
শরণার্থীকে
আশ্রয়
দিয়ে
যে
উদারতা
প্রদর্শন
করেছে,
তার
জন্য
আন্তর্জাতিক
মহলের
কাছ
থেকে
আরও
স্বীকৃতি
প্রাপ্য।
দ্বিতীয়
সেশনে
প্রধান
অতিথির
বক্তব্যে
অন্তর্বর্তী
সরকারের
শ্রম
মন্ত্রণালয়ের
উপদেষ্টা
এম
সাখাওয়াত
হোসেন
বলেন,
রোহিঙ্গা
সমস্যাকে
ধর্মীয়
দৃষ্টিকোণ
থেকে
দেখা
ভুল
হবে।
এটি
একটি
মানবিক
ও
আন্তর্জাতিক
সমস্যা।
রোহিঙ্গারা
একটি
নৃগোষ্ঠী
সম্প্রদায়,
যারা
শতাব্দীর
পর
শতাব্দী
ধরে
মিয়ানমারে
বসবাস
করছে।
মিয়ানমার
সরকার
তাদের
পরিচয়ে
ধর্মীয়
রং
দেওয়ার
চেষ্টা
করেছে,
কিন্তু
বাংলাদেশ
ও
আন্তর্জাতিক
সমাজের
জন্য
এটি
মানবিক
সমস্যা।
জাতিসংঘের
সক্রিয়
সদস্য,
আন্তর্জাতিক
সমাজের
দায়িত্বশীল
অংশ
এবং
বাংলাদেশের
নৈতিক
দায়িত্ব
হলো
এই
সম্প্রদায়ের
জন্য
নিরাপদ
ও
শান্তিপূর্ণ
সমাধান
খোঁজা।
কবি
ও
চিন্তক
ফরহাদ
মজহার
বলেন,
রোহিঙ্গা
সমস্যার
সমাধান
জাতিসংঘ
করতে
পারবে
না।
দেশের
জনগণের
ঐতিহাসিক
অভিজ্ঞতা
ও
ঐক্যের
মাধ্যমে
এর
সমাধান
করতে
হবে।
এ
কারণেই
সমস্যার
মূল
সমাধান
নির্ভর
করছে
জনগণের
মধ্যে
বোঝাপড়া
ও
গণতান্ত্রিক
কাঠামো
প্রতিষ্ঠার
ওপর।
এডমিন 










