১১:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘মরা ছেলের মুখও দেখতে পারলাম না, এই কষ্টের কথা কারে কমু’

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৫:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 9

‘আমার
ছেলেডা
রামপুরায়
(ঢাকা)
পুলিশের
গুলিতে
মরল।
তার
মরদেহটা
এহন
পর্যন্ত
পাইলাম
না।
মরা
ছেলের
মুখও
একবার
দেখতে
পারলাম
না।
এই
কষ্টের
কথা
কারে
কমু।’

আক্ষেপ
করে
মুঠোফোনে
কথাগুলো
বলছিলেন
গত
বছর
গণ-অভ্যুত্থানে
নিহত
ব্যক্তিদের
তালিকাভুক্ত
পারভেজ
ব্যাপারীর
(২৩)
বাবা
সবুজ
ব্যাপারী।
পারভেজের
মরদেহ
কিংবা
কবরের
খোঁজ
না
পেয়ে
ক্ষোভ

দুঃখ
প্রকাশ
করেন
তিনি।

পারভেজ
ব্যাপারীর
বাড়ি
চাঁদপুরের
মতলব
উত্তর
উপজেলার
ফতেপুর
পূর্ব
ইউনিয়নের
বারহাতিয়া
গ্রামে।
বাবা
সবুজ
অসুস্থ,
কাজ
করতে
পারেন
না।
মা
শামসুন্নাহার
বেগম
গৃহিণী।
তিন
বোন

এক
ভাইয়ের
মধ্যে
পারভেজ
ছিলেন
সবার
বড়
এবং
পরিবারের
একমাত্র
উপার্জনক্ষম
সদস্য।
পারভেজ
রাজধানীর
বাড্ডা
এলাকায়
একটি
আসবাবের
দোকানে
কাজ
করতেন।
থাকতেন
উত্তর
বাড্ডার
একটি
ভাড়া
বাসায়।
সংসার
সামলে
তিন
বোনের
পড়াশোনার
খরচও
চালাতেন
তিনি।

ট্যাগঃ

‘মরা ছেলের মুখও দেখতে পারলাম না, এই কষ্টের কথা কারে কমু’

আপডেট সময়ঃ ১২:০৫:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

‘আমার
ছেলেডা
রামপুরায়
(ঢাকা)
পুলিশের
গুলিতে
মরল।
তার
মরদেহটা
এহন
পর্যন্ত
পাইলাম
না।
মরা
ছেলের
মুখও
একবার
দেখতে
পারলাম
না।
এই
কষ্টের
কথা
কারে
কমু।’

আক্ষেপ
করে
মুঠোফোনে
কথাগুলো
বলছিলেন
গত
বছর
গণ-অভ্যুত্থানে
নিহত
ব্যক্তিদের
তালিকাভুক্ত
পারভেজ
ব্যাপারীর
(২৩)
বাবা
সবুজ
ব্যাপারী।
পারভেজের
মরদেহ
কিংবা
কবরের
খোঁজ
না
পেয়ে
ক্ষোভ

দুঃখ
প্রকাশ
করেন
তিনি।

পারভেজ
ব্যাপারীর
বাড়ি
চাঁদপুরের
মতলব
উত্তর
উপজেলার
ফতেপুর
পূর্ব
ইউনিয়নের
বারহাতিয়া
গ্রামে।
বাবা
সবুজ
অসুস্থ,
কাজ
করতে
পারেন
না।
মা
শামসুন্নাহার
বেগম
গৃহিণী।
তিন
বোন

এক
ভাইয়ের
মধ্যে
পারভেজ
ছিলেন
সবার
বড়
এবং
পরিবারের
একমাত্র
উপার্জনক্ষম
সদস্য।
পারভেজ
রাজধানীর
বাড্ডা
এলাকায়
একটি
আসবাবের
দোকানে
কাজ
করতেন।
থাকতেন
উত্তর
বাড্ডার
একটি
ভাড়া
বাসায়।
সংসার
সামলে
তিন
বোনের
পড়াশোনার
খরচও
চালাতেন
তিনি।