নরেন্দ্র
মোদি
ও
অমিত
শাহ
রাজকুমারকে
কেন্দ্রের
মন্ত্রী
করেছিলেন।
২০২৪
সালের
ভোটে
তিনি
হেরে
যান
সিপিআই
(এমএল)
প্রার্থীর
কাছে
৬০
হাজার
ভোটে।
সেই
থেকে
রাজ্য
রাজনীতিতে
তিনি
কোণঠাসা।
বিজেপির
বর্তমান
রাজ্য
নেতৃত্বের
সঙ্গে
তাঁর
বিরোধও
চরমে
উঠেছে।
রাজকুমার
সিং
প্রকাশ্যে
দাবি
করেছেন,
একদা
ভোটকুশলী
বর্তমানে
জন
সুরাজ
পার্টির
নেতা
প্রশান্ত
কিশোর
যে
অভিযোগ
করেছেন,
এর
জবাব
বিজেপির
উপমুখ্যমন্ত্রী
সম্রাট
চৌধুরী
ও
বিজেপির
প্রদেশ
সভাপতি
দিলীপ
জয়সোয়ালকে
দিতে
হবে।
গণমাধ্যমকে
দেওয়া
একের
পর
এক
সাক্ষাৎকারে
রাজকুমার
সিং
এই
দাবি
জানিয়ে
বলছেন,
অভিযোগ
নিয়ে
উপমুখ্যমন্ত্রী
ও
প্রদেশ
সভাপতির
নীরবতা
দলের
ক্ষতি
করছে।
সম্রাট
চৌধুরীর
বিরুদ্ধে
অভিযোগ,
এক
মামলায়
আদালতে
হলফনামা
দিয়ে
বলেছিলেন,
তাঁর
বিদ্যা
সপ্তম
শ্রেণি
পর্যন্ত।
সপ্তম
শ্রেণির
পরীক্ষায়
অনুত্তীর্ণ
হয়েছিলেন।
মানে
ক্লাস
সেভেন
ফেল।
পরে
আবার
সম্রাট
নির্বাচন
কমিশনে
জমা
দেওয়া
হলফনামায়
বলেন,
তিনি
যুক্তরাষ্ট্রের
ক্যালিফোর্নিয়া
বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে
সাহিত্যে
ডক্টরেট
পেয়েছেন।
প্রশান্ত
কিশোরের
তোলা
এই
অভিযোগই
খোলসা
করার
দাবি
রাজকুমার
জানিয়েছেন।
প্রশান্ত
কিশোরের
আরও
অভিযোগ,
সম্রাট
চৌধুরী
নাকি
তিন–তিনবার
নাম
বদলেছেন।
সেই
অভিযোগ
সামনে
এনে
রাজকুমার
দাবি
জানিয়েছেন,
সম্রাট
চৌধুরীকে
জানাতে
হবে
অভিযোগগুলো
ঠিক
নাকি
মিথ্যা।
রাজকুমারের
অভিযোগ,
দলের
রাজ্য
সভাপতি
দিলীপ
জয়সোয়াল
খুনের
মামলায়
অভিযুক্ত।
তাঁর
বিরুদ্ধে
আরও
অভিযোগ,
কিষেনগঞ্জে
একটি
মেডিকেল
কলেজ
তিনি
দখলে
নিয়েছেন,
যা
নিয়ম
অনুযায়ী
পরিচালনা
করার
কথা
শিখ
সম্প্রদায়ের।
এডমিন 















