আমরা
প্রায়ই
দেরিতে
ঘুমাতে
যাই,
যা
আমাদের
দৈনন্দিন
কাজে
নেতিবাচক
প্রভাব
ফেলে।
রাসুল
(সা.)
দ্রুত
ঘুমাতেন
এবং
রাত
জাগাকে
অপছন্দ
করতেন।
ঘুমের
পূর্বে
তিনি
বিশেষ
প্রস্তুতি
নিতেন—ওজু
করতেন,
বিছানা
ঝাড়তেন
এবং
ডান
কাতে
শুয়ে
নির্দিষ্ট
দোয়া
পড়তেন।
বারা
ইবনে
আযিব
(রা.)
বর্ণনা
করেন,
রাসুল
(সা.)
বলেছেন,
“যখন
তুমি
বিছানায়
যাবে,
তখন
নামাজের
ওজুর
মতো
ওজু
করে
নেবে।
তারপর
ডান
পার্শ্বে
শুয়ে
বলবে:
উচ্চারণ:
“আল্লাহুম্মা
আসলামতু
ওয়াজহি
ইলাইকা,
ওয়া
ফাওয়াযতু
আমরি
ইলাইকা,
ওয়া
আলজাআতু
যাহরি
ইলাইকা,
রাগবাতান
ওয়া
রাহবাতান
ইলাইকা,
লা
মালজা’আ
ওয়ালা
মানজা
মিনকা
ইল্লা
ইলাইকা,
আল্লাহুম্মা
আমানতু
বিকিতাবিকাল্লাযি
আনযালতা
ওয়া
বিনাবিয়্যিকাল্লাযি
আরসালতা”
অর্থ:
‘হে
আল্লাহ,
আমার
জীবন
আপনার
কাছে
সমর্পণ
করলাম।
আমার
সকল
কাজ
আপনার
কাছে
সোপর্দ
করলাম
এবং
আমি
আপনার
আশ্রয়
গ্রহণ
করলাম,
আপনার
প্রতি
আগ্রহ
ও
ভয়
নিয়ে।
আপনি
ছাড়া
কোনো
আশ্রয়স্থল
ও
মুক্তির
স্থান
নেই।
হে
আল্লাহ,
আমি
ঈমান
আনলাম
আপনার
অবতীর্ণ
কিতাবের
ওপর
এবং
আপনার
প্রেরিত
নবীর
ওপর।’
যদি
সে
রাতে
মৃত্যু
হয়,
তবে
ইসলামের
ফিতরাতের
(সৃষ্টিজাত
স্বভাব)
উপর
মৃত্যু
হবে।”
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
২৪৬)
উপরে
উল্লিখিত
সুন্নাহগুলো
আমাদের
দৈনন্দিন
জীবনের
সঙ্গে
গভীরভাবে
জড়িত।
এগুলো
সহজ,
ব্যবহারিক
এবং
আমাদের
শারীরিক
ও
আধ্যাত্মিক
উন্নতির
জন্য
অত্যন্ত
উপকারী।
যখন
আমরা
সুন্নাহের
নিয়তে
এই
অভ্যাসগুলো
পালন
করি,
তখন
এগুলো
ইবাদতে
পরিণত
হয়,
আমাদের
আত্মিক
প্রশান্তি
দেয়
এবং
আল্লাহ
ও
তাঁর
রাসুল
(সা.)-এর
ভালোবাসা
অর্জনের
মাধ্যম
হয়।
এই
সুন্নাহগুলো
আমাদের
জীবনকে
সরল,
সুন্দর
এবং
আল্লাহর
নৈকট্যে
পৌঁছানোর
পথ
করে
দেয়।
এডমিন 















