০৫:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ম্যাচের শুরু থেকে শেষ: পাকিস্তানের কাছে ১১ রানে হেরে বাংলাদেশের বিদায়

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 8

অবশেষ
এশিয়া
কাপে
ভারত–পাকিস্তান
ফাইনাল!

‘সেমিফাইনাল’
হয়ে
যাওয়া
সুপার
ফোরের
পঞ্চম
ম্যাচে
বাংলাদেশকে
১১
রানে
হারিয়ে
ফাইনালে
উঠেছে
পাকিস্তান।
তাতে
৪১
বছরের
ইতিহাসের
প্রথমবার
ভারত–পাকিস্তান
ফাইনাল
দেখতে
যাচ্ছে
এশিয়া
কাপ।
রোববার
দুবাইয়েই
ফাইনাল।

শেষ
ওভারে
২৩
রান
দরকার
ছিল

উইকেট
হাতে
থাকা
বাংলাদেশের।
হারিস
রউফের
করা
প্রথম
বলে
বাই
থেকে
আসে

রান,
স্ট্রাইকে
আসেন
রিশাদ
হোসেন।
দ্বিতীয়
বলে
চার
মেরে
দেওয়া
রিশাদ
তৃতীয়
বলে
রান
নেননি।

বলে
যখন
১৮
রান
দরকার,
বিশাল
এক
ছক্কা
মেরে
দেন
রিশাদ,
তাতে

বলে
প্রয়োজন
নেমে
আসে
১২
রানে।
শেষ

বলে
ব্যাটে
বলই
লাগাতে
পারেননি
রিশাদ।
তাতে
বাংলাদেশ
থামে

উইকেটে
১২৪
রান
তুলে।


এর
আগে
২০১১
সালে
মিরপুরে
১৩৫
রান
করেই
বাংলাদেশকে
৫০
রানে
হারিয়েছিল
পাকিস্তান।
১৪
বছর
পর
একই
স্কোর
করে
পাকিস্তান
জিতল
১১
রানে।

ফিল্ডিংয়ে
শাহিন
আফ্রিদি

মোহাম্মদ
নেওয়াজকে
একাধিকবার
জীবন
দেওয়ার
চড়া
মূল্যই
দিতে
হলো
বাংলাদেশকে।
ব্যাটিংটাও
ভালো
হয়নি।
বাংলাদেশের
হয়ে
সর্বোচ্চ
৩০
রান
করেছেন
শামীম
হোসেন,
সেটিও
২৫
বলে।

পাকিস্তানি
পেসার
শাহিন
আফ্রিদি

দুই
স্পিনার
মোহাম্মদ
নেওয়াজ
এবং
সাইম
আইয়ুবই
মূলত
ডানা
মেলতে
দেননি
বাংলাদেশের
ব্যাটসম্যানদের।
এই
তিন
বোলার
১১
ওভারে
৪৭
রান
দিয়ে
নিয়েছেন

উইকেট।

ট্যাগঃ

ম্যাচের শুরু থেকে শেষ: পাকিস্তানের কাছে ১১ রানে হেরে বাংলাদেশের বিদায়

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

অবশেষ
এশিয়া
কাপে
ভারত–পাকিস্তান
ফাইনাল!

‘সেমিফাইনাল’
হয়ে
যাওয়া
সুপার
ফোরের
পঞ্চম
ম্যাচে
বাংলাদেশকে
১১
রানে
হারিয়ে
ফাইনালে
উঠেছে
পাকিস্তান।
তাতে
৪১
বছরের
ইতিহাসের
প্রথমবার
ভারত–পাকিস্তান
ফাইনাল
দেখতে
যাচ্ছে
এশিয়া
কাপ।
রোববার
দুবাইয়েই
ফাইনাল।

শেষ
ওভারে
২৩
রান
দরকার
ছিল

উইকেট
হাতে
থাকা
বাংলাদেশের।
হারিস
রউফের
করা
প্রথম
বলে
বাই
থেকে
আসে

রান,
স্ট্রাইকে
আসেন
রিশাদ
হোসেন।
দ্বিতীয়
বলে
চার
মেরে
দেওয়া
রিশাদ
তৃতীয়
বলে
রান
নেননি।

বলে
যখন
১৮
রান
দরকার,
বিশাল
এক
ছক্কা
মেরে
দেন
রিশাদ,
তাতে

বলে
প্রয়োজন
নেমে
আসে
১২
রানে।
শেষ

বলে
ব্যাটে
বলই
লাগাতে
পারেননি
রিশাদ।
তাতে
বাংলাদেশ
থামে

উইকেটে
১২৪
রান
তুলে।


এর
আগে
২০১১
সালে
মিরপুরে
১৩৫
রান
করেই
বাংলাদেশকে
৫০
রানে
হারিয়েছিল
পাকিস্তান।
১৪
বছর
পর
একই
স্কোর
করে
পাকিস্তান
জিতল
১১
রানে।

ফিল্ডিংয়ে
শাহিন
আফ্রিদি

মোহাম্মদ
নেওয়াজকে
একাধিকবার
জীবন
দেওয়ার
চড়া
মূল্যই
দিতে
হলো
বাংলাদেশকে।
ব্যাটিংটাও
ভালো
হয়নি।
বাংলাদেশের
হয়ে
সর্বোচ্চ
৩০
রান
করেছেন
শামীম
হোসেন,
সেটিও
২৫
বলে।

পাকিস্তানি
পেসার
শাহিন
আফ্রিদি

দুই
স্পিনার
মোহাম্মদ
নেওয়াজ
এবং
সাইম
আইয়ুবই
মূলত
ডানা
মেলতে
দেননি
বাংলাদেশের
ব্যাটসম্যানদের।
এই
তিন
বোলার
১১
ওভারে
৪৭
রান
দিয়ে
নিয়েছেন

উইকেট।