এ
সময়
গাজী
আবদুল
হাকিম
বলেন,
‘ফরিদা
পারভীন
অচিন
পাখি
নামে
যে
স্কুলটি
করেছেন,
সেই
স্কুলটি
বাঁচানোর
জন্য
আপনারা
দোয়া
করবেন।
এটি
যেন
কোনো
দিন
বন্ধ
না
হয়ে
যায়।
এই
স্কুলটি
বন্ধ
হলে
অসুরের
কাছে
সুর
পরাজিত
হবে।’
এ
সময়
তিনি
জানান,
শিল্পীর
প্রয়াণের
পর
তিনি
সিদ্ধান্ত
নিয়েছিলেন,
এখন
থেকে
একা
বাঁশি
বাজাবেন।
পরে
এ
সিদ্ধান্ত
থেকে
সরে
আসেন
এই
একটি
চেতনা
থেকে।
যেন
সুরের
কোনোভাবে
পরাজয়
না
ঘটে।
সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা
হয়,
এই
অঞ্চলের
মাটির
সংস্কৃতি
ধরে
রাখা
যাদের
কাজ,
তারা
এখন
আর
শুধু
প্রতিবাদে
নয়,
পুনর্গঠনে
থাকবে।
ফরিদা
পারভীনকে
স্মরণ
করার
প্রথম
বড়
উদ্যোগ
যে
সাংস্কৃতিক
ইউনিয়ন
নিয়েছিল,
অনাগতকালের
জন্য
সেটাও
ইতিহাস
হয়ে
থাকবে।
অনুষ্ঠানে
সংগীত
পরিবেশন
করেন
পাগলা
বাবু,
অরূপ
রাহী,
ডলি
মন্ডল,
এলিজা
পুতুল,
আকাশ
দেওয়ান,
আবু
রাশেদসহ
অনেকে।
এডমিন 









