এর
পাশাপাশি
কাজ
করেছেন
জাপানের
গণসম্প্রচার
কেন্দ্র
এনএইচকে
ওয়ার্ল্ডের
বাংলা
বিভাগে,
যে
কাজ
তিনি
এখনো
চালিয়ে
যাচ্ছেন।
প্রথম
আলোর
টোকিও
প্রতিনিধির
দায়িত্ব
তো
রয়েছেই।
এই
তালিকা
থেকেই
বোঝা
যায়,
কতটা
কর্মঠ
ও
সব্যসাচী
ব্যক্তিত্ব
তিনি।
মনজু
ভাইয়ের
একটি
অসাধারণ
অর্জনের
কথা
এখানে
উল্লেখ
করা
যেতে
পারে।
তিনি
সেই
বিরল
মানুষদের
একজন,
যাঁরা
জাপানের
সম্রাটের
আমন্ত্রণে
তাঁর
সঙ্গে
সরাসরি
সাক্ষাৎ
ও
আলাপের
সুযোগ
পেয়েছেন।
জাপানি
সমাজে
এ
বড়
সম্মানের
বিষয়,
সাধারণত
অন্য
কোনো
দেশের
সরকারপ্রধান
বা
রাষ্ট্রদূত
ব্যতিরেকে
সম্রাটের
এত
কাছে
যাওয়ার
সুযোগ
খুব
বিরল।
এফসিসিজের
সভাপতি
হিসেবে
তাঁর
এ
সুযোগ
মেলে।
সাংবাদিক
হিসেবে
তিনি
চষে
বেড়িয়েছেন
সারা
জাপান।
প্রধানমন্ত্রীর
কার্যালয়
থেকে
প্রত্যন্ত
গ্রাম,
দুর্ঘটনাকবলিত
ফুকুশিমা
পারমাণবিক
বিদ্যুৎকেন্দ্র
কিংবা
প্রশান্ত
মহাসাগরে
মার্কিন
ঘাঁটি।
এর
পাশাপাশি
জাপানের
শিল্প-সংস্কৃতির
জগতেও
তাঁর
নিয়মিত
বিচরণ।
একটি
ক্ষেত্র
উল্লেখ
না
করলেই
নয়,
আর
তা
হচ্ছে
জাপানের
চলচ্চিত্র
উৎসবগুলো,
যেখানে
তিনি
রয়েছেন
জ্যেষ্ঠ
সাংবাদিক
হিসেবে
বেশ
শ্রদ্ধার
আসনে।
একবার
টোকিও
চলচ্চিত্র
উৎসবের
এক
নারী
কর্মকর্তা
তো
আমাকে
বলেই
ফেললেন,
তাঁর
মতো
চিন্তাশীল,
স্মার্ট
মানুষ
সত্যিই
বিরল।
এডমিন 









