২৬
সেপ্টেম্বর
ইউপিডিএফের
কর্মী
উখ্যানু
মারমার
নেতৃত্বে
ও
সামাজিক
মাধ্যমে
দেশি,
প্রবাসী
ব্লগারসহ
পার্বত্য
জেলার
কিছু
দায়িত্বশীল
ব্যক্তির
উসকানিমূলক
প্রচারণার
প্রভাবে
পুরো
খাগড়াছড়িতে
উত্তেজনা
ছড়িয়ে
পড়ে।
অবরোধ
চলাকালে
এক
পর্যায়ে
ইউপিডিএফের
প্ররোচনায়
উচ্ছৃঙ্খল
এলাকাবাসী
টহলরত
সেনাদলের
ওপর
ইটপাটকেল
নিক্ষেপ
করেন।
ফলে
তিনজন
সেনাসদস্য
আহত
হন।
সার্বিক
পরিস্থিতি
এবং
উসকানির
বিষয়টি
বিবেচনায়
নিয়ে
সেনাবাহিনী
অত্যন্ত
ধৈর্য,
সংযম
ও
মানবিকতার
সঙ্গে
পরিস্থিতি
মোকাবিলা
করে
এবং
বলপ্রয়োগ
থেকে
বিরত
থাকে।
২৭
সেপ্টেম্বর
ইউপিডিএফ
এবং
অঙ্গসংগঠনের
কর্মীরা
আবারও
দাঙ্গাহাঙ্গামা
সৃষ্টির
চেষ্টা
চালান।
এ
সময়
তাঁরা
বিভিন্ন
স্থানে
বাঙালিসহ
সাধারণ
মানুষের
ওপর
গুলি,
ভাঙচুর,
অ্যাম্বুলেন্সে
আক্রমণ
এবং
রাস্তা
অবরোধসহ
নাশকতা
করে
সমগ্র
খাগড়াছড়ি
পৌরসভা
এলাকার
আইনশৃঙ্খলা
পরিস্থিতির
চরম
অবনতি
ঘটান।
এদিন
দুপুর
নাগাদ
সামগ্রিক
বিষয়টি
পাহাড়ি-বাঙালির
একটি
সাম্প্রদায়িক
দাঙ্গায়
রূপ
নেয়।
অবস্থা
বিচারে
জেলা
প্রশাসন
কর্তৃপক্ষ
খাগড়াছড়ি
ও
গুইমারা
এলাকায়
১৪৪
ধারা
জারি
করে।
এমতাবস্থায়
সেনাবাহিনী,
বিজিবি
ও
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনী
চরম
ধৈর্যের
সঙ্গে
সারা
রাত
অক্লান্ত
পরিশ্রম
করে
পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণে
নিয়ে
আসে
এবং
একটি
অবশ্যম্ভাবী
সাম্প্রদায়িক
দাঙ্গা
প্রতিহত
করা
সম্ভব
হয়।
এডমিন 









