এ
ঘটনার
পর
গুইমারা
উপজেলায়
থমথমে
পরিস্থিতি
বিরাজ
করছে।
এলাকাজুড়ে
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
টহল
আছে।
এর
আগে
দুপুরে
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
সদস্যদের
সঙ্গে
অবরোধের
সমর্থনকারীদের
পাল্টাপাল্টি
ধাওয়ার
ঘটনা
ঘটে।
এ
সময়
গুলির
শব্দ
শোনা
যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী
মংসাজাই
মারমা
ও
কংজরী
মারমা
জানান,
অবরোধের
সমর্থনে
তাঁরা
খাদ্যগুদামের
সামনের
সড়কের
ওপর
দাঁড়িয়ে
শান্তিপূর্ণভাবে
প্রতিবাদ
করছিলেন।
এ
সময়
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
সদস্যরা
এলে
তাঁদের
সঙ্গে
কথা-কাটাকাটি
হয়।
একপর্যায়ে
আইনশৃঙ্খলা
বাহিনীর
সদস্যরা
তাঁদের
ওপর
গুলি
করেন।
তাঁরা
বলেন,
গুলির
পরপরই
লোকজন
ভয়ে
দিগ্বিদিক
পালিয়ে
যান।
এরপর
২০-২৫
জন
লোক
এসে
রামেসু
বাজার
ও
বসতবাড়ি
লুটপাট
করেন
এবং
যাওয়ার
সময়
আগুন
ধরিয়ে
দেন।
এসব
লোকের
সঙ্গে
মুখোশ
পরা
লোকও
ছিল।
এদিকে
খাগড়াছড়ি
শহরে
গতকাল
সকাল
থেকে
থমথমে
অবস্থা
বিরাজ
করছে।
শহরের
মোড়ে
মোড়ে
নিরাপত্তা
বাহিনীর
অবস্থান
দেখা
গেছে।
বাজার
ও
বাজারের
আশপাশে
কোনো
দোকানপাট
খোলেনি।
প্রয়োজনীয়
কাজে
যাঁরা
বের
হচ্ছেন,
তাঁদের
জিজ্ঞাসাবাদ
করছে
নিরাপত্তা
বাহিনী।
পার্বত্য
চট্টগ্রামবিষয়ক
মন্ত্রণালয়ের
উপদেষ্টা
সুপ্রদীপ
চাকমা
প্রথম
আলোকে
বলেছেন,
১৪৪
ধারা
জারির
পরও
এমন
ঘটনা
ঘটার
কথা
ছিল
না।
নিয়ম
অনুযায়ী
তিনজনের
বেশি
মানুষ
জড়োই
হতে
পারবে
না।
অথচ
সেখানে
দল
বেঁধে
মানুষ
মিছিল
করেছেন।
স্থানীয়
প্রশাসন
এবং
স্থানীয়
নেতৃত্ব
উভয়েরই
ইমম্যাচিওচর
(অপরিপক্ব)
আচরণের
জন্য
এটা
হয়েছে।
কেউ
তাদের
দায়িত্ব
যথাযথভাবে
পালন
করেনি।
এডমিন 









