০৭:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন ২১ দফায় কী আছে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০০:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 17

পরিকল্পনায়
উল্লিখিত
শাসন,
নিরাপত্তা,
পুনর্বাসন
এবং
উন্নয়ন
সংক্রান্ত
বিষয়গুলো
এরই
মধ্যে
কার্যকর
করা
হয়েছে
কি
না,
কিংবা
যদি
সত্যিই
অবিলম্বে
অস্ত্রবিরতি
সম্ভব
হয়,
সেগুলো
কত
দ্রুত
বাস্তবায়ন
করা
যেতে
পারে,
তা
অস্পষ্ট
রয়ে
গেছে।

ট্রাম্প
তাঁর
নির্বাচনী
প্রচারণার
সময়
গাজা
যুদ্ধ
দ্রুত
শেষ
করার
প্রতিশ্রুতি
দিয়েছিলেন
এবং
পরবর্তীতে
বারবার
দাবি
করেছেন,
আলাপ-আলোচনার
ভিত্তিতে
শিগগিরই
গাজায়
শান্তি
প্রতিষ্ঠিত
হতে
যাচ্ছে।
গত
শুক্রবারও
তিনি
বলেন,
‘আমি
মনে
করি,
আমরা
হয়তো
গাজা
নিয়ে
একটি
চুক্তিতে
পৌঁছেছি।
আমরা
খুব
কাছে
আছি।
আমি
মনে
করি
এটি
এমন
একটি
চুক্তি
হতে
যাচ্ছে,
যা
জিম্মিদের
ফেরত
দেবে।
এটি
এমন
একটি
চুক্তি
হতে
যাচ্ছে,
যা
যুদ্ধ
শেষ
করবে।’

ট্রাম্প
প্রশাসনের
প্রস্তাবে
২১
দফা
কীভাবে
বাস্তবায়ন
করা
হবে,
তা
নিয়ে
খুব
কম
কথা
বলা
হয়েছে
বা
বিস্তারিত
কোনো
তথ্য
নেই।
শুধুমাত্র
প্রাথমিক
অস্ত্রবিরতি,
জিম্মিদের
মুক্তি
এবং
মানবিক
সহায়তা
বৃদ্ধির
কথা
উল্লেখ
আছে।
তবে
এতে
সুনির্দিষ্ট
করে
বলা
হয়েছে,
গাজাবাসীকে
চলে
যেতে
বাধ্য
করা
হবে
না
এবং
যারা
(গাজা)
ছেড়ে
যাবে
তাঁরা
ফেরত
আসার
অধিকার
রাখবে।
কিন্তু
উপত্যকাটির
‘পুনর্গঠন
বা
ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক
পরিকল্পনা’
চলাকালে
তাঁরা
কোথায়
যাবেন,
তা
প্রস্তাবে
বলা
হয়নি।

কূটনৈতিকভাবে
স্পর্শকাতর

বিষয়টি
নিয়ে
নাম
প্রকাশে
অনিচ্ছুক
গাজার
এক
কর্মকর্তা
বলেন,
‘প্রস্তাবটির
কিছুই
চূড়ান্ত
নয়।
এসব
কেবল
সাধারণ
রূপরেখা।
এখনো
কিছু
বিষয়
সমাধান
করা
বাকি।’

ট্যাগঃ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন ২১ দফায় কী আছে

আপডেট সময়ঃ ১২:০০:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পরিকল্পনায়
উল্লিখিত
শাসন,
নিরাপত্তা,
পুনর্বাসন
এবং
উন্নয়ন
সংক্রান্ত
বিষয়গুলো
এরই
মধ্যে
কার্যকর
করা
হয়েছে
কি
না,
কিংবা
যদি
সত্যিই
অবিলম্বে
অস্ত্রবিরতি
সম্ভব
হয়,
সেগুলো
কত
দ্রুত
বাস্তবায়ন
করা
যেতে
পারে,
তা
অস্পষ্ট
রয়ে
গেছে।

ট্রাম্প
তাঁর
নির্বাচনী
প্রচারণার
সময়
গাজা
যুদ্ধ
দ্রুত
শেষ
করার
প্রতিশ্রুতি
দিয়েছিলেন
এবং
পরবর্তীতে
বারবার
দাবি
করেছেন,
আলাপ-আলোচনার
ভিত্তিতে
শিগগিরই
গাজায়
শান্তি
প্রতিষ্ঠিত
হতে
যাচ্ছে।
গত
শুক্রবারও
তিনি
বলেন,
‘আমি
মনে
করি,
আমরা
হয়তো
গাজা
নিয়ে
একটি
চুক্তিতে
পৌঁছেছি।
আমরা
খুব
কাছে
আছি।
আমি
মনে
করি
এটি
এমন
একটি
চুক্তি
হতে
যাচ্ছে,
যা
জিম্মিদের
ফেরত
দেবে।
এটি
এমন
একটি
চুক্তি
হতে
যাচ্ছে,
যা
যুদ্ধ
শেষ
করবে।’

ট্রাম্প
প্রশাসনের
প্রস্তাবে
২১
দফা
কীভাবে
বাস্তবায়ন
করা
হবে,
তা
নিয়ে
খুব
কম
কথা
বলা
হয়েছে
বা
বিস্তারিত
কোনো
তথ্য
নেই।
শুধুমাত্র
প্রাথমিক
অস্ত্রবিরতি,
জিম্মিদের
মুক্তি
এবং
মানবিক
সহায়তা
বৃদ্ধির
কথা
উল্লেখ
আছে।
তবে
এতে
সুনির্দিষ্ট
করে
বলা
হয়েছে,
গাজাবাসীকে
চলে
যেতে
বাধ্য
করা
হবে
না
এবং
যারা
(গাজা)
ছেড়ে
যাবে
তাঁরা
ফেরত
আসার
অধিকার
রাখবে।
কিন্তু
উপত্যকাটির
‘পুনর্গঠন
বা
ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক
পরিকল্পনা’
চলাকালে
তাঁরা
কোথায়
যাবেন,
তা
প্রস্তাবে
বলা
হয়নি।

কূটনৈতিকভাবে
স্পর্শকাতর

বিষয়টি
নিয়ে
নাম
প্রকাশে
অনিচ্ছুক
গাজার
এক
কর্মকর্তা
বলেন,
‘প্রস্তাবটির
কিছুই
চূড়ান্ত
নয়।
এসব
কেবল
সাধারণ
রূপরেখা।
এখনো
কিছু
বিষয়
সমাধান
করা
বাকি।’