০৪:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: বিপর্যয় নাকি জাতীয় শক্তি?

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 22

একই
সঙ্গে
বিএনপির
লক্ষ্য
হলো
বর্জ্য
ব্যবস্থাপনাকে
জাতীয়
বিপর্যয়
থেকে
জাতীয়
প্রবৃদ্ধির
উপায়ে
রূপান্তরিত
করা,
যেখানে
জৈব
বর্জ্য
থেকে
উৎপাদিত
হবে
বিদ্যুৎ

বায়োগ্যাস,
তৈরি
হবে
জৈব
সার,
আর
প্লাস্টিক

অন্যান্য
পুনর্ব্যবহারযোগ্য
উপকরণ
হবে
শিল্পের
কাঁচামাল।
শুধু
কঠোর
নিয়ন্ত্রণ
নয়,
বিএনপি
সর্বস্তরে
ব্যাপক
জাতীয়
সচেতনতা
তৈরি
করতে
চায়,
যাতে
গৃহস্থালি
থেকে
শুরু
করে
শিল্পক্ষেত্র
পর্যন্ত
প্রত্যেকে
নিরাপদ

উৎপাদনশীলভাবে
সব
ধরনের
বর্জ্য,
এমনকি
তরল
বর্জ্যও
ব্যবস্থাপনা
করতে
শেখে।

মাওনা
থেকে
ঢাকার
সড়ক
কোনোভাবেই
আবর্জনার
করিডর
হতে
পারে
না।
এটি
হতে
হবে
সমাধানের
করিডর,
যেখানে
বর্জ্য
সঠিকভাবে
সংগ্রহ
হবে,
শিল্পকারখানাকে
জবাবদিহির
আওতায়
আনা
হবে
এবং
জৈব
আবর্জনা
থেকে
বিদ্যুৎ

সার
তৈরি
হবে।
যদি
আমরা
ব্যর্থ
হই,
খেসারত
দিতে
হবে
রোগ,
দূষণ

কৃষির
ক্ষতিতে।
যদি
সফল
হই,
বাংলাদেশ
দেখাতে
পারবে
কীভাবে
বর্জ্যকে
সম্পদে
রূপান্তর
করে
জনস্বাস্থ্য,
পরিবেশ

অর্থনীতিকে
একসঙ্গে
এগিয়ে
নেওয়া
যায়।

পথ
দুটি
স্পষ্ট।
আবর্জনা
হয়
রোগ
ছড়াবে,
নয়তো
জাতীয়
শক্তিতে
রূপান্তরিত
হবে।
বিএনপির
৩১
দফা
রূপরেখা
এবং

তারেক
রহমানের

দৃষ্টি
আমাদের
সামনে
সেই
দিকনির্দেশনা
রেখেছে।
এখন
সিদ্ধান্ত
আমাদের।

ট্যাগঃ

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: বিপর্যয় নাকি জাতীয় শক্তি?

আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

একই
সঙ্গে
বিএনপির
লক্ষ্য
হলো
বর্জ্য
ব্যবস্থাপনাকে
জাতীয়
বিপর্যয়
থেকে
জাতীয়
প্রবৃদ্ধির
উপায়ে
রূপান্তরিত
করা,
যেখানে
জৈব
বর্জ্য
থেকে
উৎপাদিত
হবে
বিদ্যুৎ

বায়োগ্যাস,
তৈরি
হবে
জৈব
সার,
আর
প্লাস্টিক

অন্যান্য
পুনর্ব্যবহারযোগ্য
উপকরণ
হবে
শিল্পের
কাঁচামাল।
শুধু
কঠোর
নিয়ন্ত্রণ
নয়,
বিএনপি
সর্বস্তরে
ব্যাপক
জাতীয়
সচেতনতা
তৈরি
করতে
চায়,
যাতে
গৃহস্থালি
থেকে
শুরু
করে
শিল্পক্ষেত্র
পর্যন্ত
প্রত্যেকে
নিরাপদ

উৎপাদনশীলভাবে
সব
ধরনের
বর্জ্য,
এমনকি
তরল
বর্জ্যও
ব্যবস্থাপনা
করতে
শেখে।

মাওনা
থেকে
ঢাকার
সড়ক
কোনোভাবেই
আবর্জনার
করিডর
হতে
পারে
না।
এটি
হতে
হবে
সমাধানের
করিডর,
যেখানে
বর্জ্য
সঠিকভাবে
সংগ্রহ
হবে,
শিল্পকারখানাকে
জবাবদিহির
আওতায়
আনা
হবে
এবং
জৈব
আবর্জনা
থেকে
বিদ্যুৎ

সার
তৈরি
হবে।
যদি
আমরা
ব্যর্থ
হই,
খেসারত
দিতে
হবে
রোগ,
দূষণ

কৃষির
ক্ষতিতে।
যদি
সফল
হই,
বাংলাদেশ
দেখাতে
পারবে
কীভাবে
বর্জ্যকে
সম্পদে
রূপান্তর
করে
জনস্বাস্থ্য,
পরিবেশ

অর্থনীতিকে
একসঙ্গে
এগিয়ে
নেওয়া
যায়।

পথ
দুটি
স্পষ্ট।
আবর্জনা
হয়
রোগ
ছড়াবে,
নয়তো
জাতীয়
শক্তিতে
রূপান্তরিত
হবে।
বিএনপির
৩১
দফা
রূপরেখা
এবং

তারেক
রহমানের

দৃষ্টি
আমাদের
সামনে
সেই
দিকনির্দেশনা
রেখেছে।
এখন
সিদ্ধান্ত
আমাদের।