ডিসমিসল্যাবের
সব
প্রমাণই
বলবে,
এটি
একটি
প্রতারণামূলক
স্কিম।
এখানে
নামকরা
প্রতিষ্ঠানের
পরিচয়
নকল
করা
হচ্ছে,
প্রতিষ্ঠিত
ব্যক্তিত্ব
বা
প্রতিষ্ঠানের
কর্মকর্তা
সেজে
মানুষকে
শেয়ারবাজারে
নির্দিষ্ট
শেয়ারে
বিনিয়োগের
পরামর্শ
দেওয়া
হচ্ছে,
অনুমোদিত
সাইট
বা
অ্যাপ
তৈরি
করে
টাকা
লেনদেন
হচ্ছে।
এমন
প্রতারণায়
যে
মানুষ
সব
হারান
তার
সাম্প্রতিকতম
নজির
ভারতেই
আছে।
ফেসবুক
পেজ,
বিজ্ঞাপনের
ধরন
ও
প্রতারণার
স্কিম–এর
সঙ্গে
দেশি-বিদেশি
নাগরিকদের
সম্পৃক্ততারও
ইঙ্গিত
দিচ্ছে।
ডিসমিসল্যাব
অনুসন্ধানে
পাওয়া
২৯টি
নম্বরের
মধ্যে
অ্যাডমিন
ও
কথিত
বিশেষজ্ঞদের
২৩টি
নম্বরে
সরাসরি
এবং
১২টি
নম্বরে
হোয়াটসঅ্যাপে
কল
দিয়েছে।
সরাসরি
সংযোগে
নম্বরগুলো
বন্ধ
পাওয়া
যায়।
হোয়াটসঅ্যপেও
কেউ
কল
ধরেনি।
একটি
গ্রুপ
থেকে
শুরুতেই
ডিসমিসল্যাবের
প্রতিনিধিকে
বের
করে
দেওয়া
হয়।
এ
ধরনের
প্রতারণা
নিয়ে
এরই
মধ্যে
দেশের
বিভিন্ন
গণমাধ্যমে
প্রতিবেদন
বেরিয়েছে।
প্রতিবেদনে
বলা
হয়েছে,
‘তারা
ছোট
অঙ্কের
লাভ
দেখিয়ে
বিশ্বাস
অর্জন
করে,
পরে
বড়
বিনিয়োগের
জন্য
উৎসাহিত
করে
এবং
টাকা
হাতিয়ে
নিয়ে
বিনিয়োগকারীর
সঙ্গে
যোগাযোগ
বিচ্ছিন্ন
করে
দেয়।
এবং
এভাবে
বিভিন্ন
প্রতারক
চক্র
সামাজিক
মাধ্যমে
প্ল্যাটফর্মগুলোতে
কৃত্রিম
বুদ্ধিমত্তা
(এআই)
ব্যবহার
করে
ক্রমবর্ধমান
হারে
মানুষকে
প্রতারিত
করছে।’
বিষয়টি
জানতে
পারার
পর
সিটি
ব্রোকারেজ
থেকে
আনুষ্ঠানিকভাবে
বিএসইসি
ও
পুলিশকে
জানানো
হয়েছে।
ব্র্যাক
ইপিএল
কর্তৃপক্ষ
থানায়
সাধারণ
ডায়েরি
করেছে।
এসইসি
থেকে
সতর্ক
থাকতেও
বলা
হয়েছে।
কিন্তু
সমাধান
হয়নি।
ব্র্যাক
ইপিএলের
প্রধান
নির্বাহী
আহসানুর
রহমান
বলেন,
‘তাদের
নাম
ও
লোগো
দেখে
অনেকে
এসব
গ্রুপে
যোগ
দিচ্ছেন
এবং
বিশ্বাস
করছেন।
এতে
বিনিয়োগকারীরা
যেমন
ঝুঁকিতে
পড়তে
পারেন,
তেমনি
প্রতিষ্ঠানেরও
সুনাম
ক্ষুণ্ন
হতে
পারে।’
এডমিন 















