০১:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিহারের ভোটের আগে মোদির জিএসটি রাজনীতি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫
  • 12

আট
বছর
পর
অবশেষে
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদি
মেনে
নিলেন,
এত
দিন
ধরে
বিরোধীদের
করা
সমালোচনা
যথার্থ
ছিল।
যথার্থ
ছিল
বলেই
সোমবার
থেকে
দেশের
সর্বত্র
পণ্য

পরিষেবা
করের
(জিএসটি)
হার
চারটি
থেকে
কমিয়ে
প্রধানত
দুটি
ধাপ
করা
হলো।

গত
রোববার
সন্ধ্যায়
সে
ঘোষণাই
নতুনভাবে
জাতিকে
জানিয়ে
প্রধানমন্ত্রী
মোদি
কৃতিত্ব
দাবি
করে
বলেছেন,
এর
ফলে
বছরে
দেশবাসীর
সাশ্রয়
হবে
আড়াই
লাখ
কোটি
টাকা।

এত
দিন
ধরে
জিএসটির
ধাপ
ছিল
চারটি।
সর্বনিম্ন

শতাংশ,
তারপর
পণ্য
অনুযায়ী
১২,
১৮

২৮
শতাংশ
হারে
কর
ধার্য
হতো।
সোমবার
কাঠামো
সরলীকরণের
পর
করের
হার
নামিয়ে
আনা
হলো
প্রধানত
দুই
ধাপে।


১৮
শতাংশ।

এর
বাইরে
রাখা
হয়েছে
আর
একটি
হার,
৪০
শতাংশ।
যার
মধ্যে
ফেলা
হয়েছে
পানমসলা
বা
ক্যাফিনেটেড
পানীয়র
মতো
স্বাস্থ্যের
পক্ষে
হানিকর
দ্রব্যের
পাশাপাশি
উচ্চ
মানের
যানবাহন,
ব্যয়বহুল
ভোগ্যপণ্য,
ক্যাসিনো
বা
জুয়ার
মতো
বিষয়,
যা
সাধারণ
মানুষের
জীবনযাত্রার
সঙ্গে
যুক্ত
নয়।

শুরু
থেকেই
দুধ,
রুটিসহ
বেশ
কিছু
নিত্যব্যবহার্য
পণ্য
শূন্য
করের
আওতায়
ছিল।
এবার
তার
বহর
বাড়ানো
হয়েছে।
অথচ
সত্য
হলো
আট
বছর
ধরে
কংগ্রেসসহ
বিরোধীদলীয়
নেতারা
ক্রমাগত

ভ্রান্ত
করকাঠামোর
সমালোচনাই
শুধু
করেননি,
নতুন
বিন্যাসের
দাবিও
জানিয়ে
আসছিলেন।

ট্যাগঃ

বিহারের ভোটের আগে মোদির জিএসটি রাজনীতি

আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫

আট
বছর
পর
অবশেষে
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদি
মেনে
নিলেন,
এত
দিন
ধরে
বিরোধীদের
করা
সমালোচনা
যথার্থ
ছিল।
যথার্থ
ছিল
বলেই
সোমবার
থেকে
দেশের
সর্বত্র
পণ্য

পরিষেবা
করের
(জিএসটি)
হার
চারটি
থেকে
কমিয়ে
প্রধানত
দুটি
ধাপ
করা
হলো।

গত
রোববার
সন্ধ্যায়
সে
ঘোষণাই
নতুনভাবে
জাতিকে
জানিয়ে
প্রধানমন্ত্রী
মোদি
কৃতিত্ব
দাবি
করে
বলেছেন,
এর
ফলে
বছরে
দেশবাসীর
সাশ্রয়
হবে
আড়াই
লাখ
কোটি
টাকা।

এত
দিন
ধরে
জিএসটির
ধাপ
ছিল
চারটি।
সর্বনিম্ন

শতাংশ,
তারপর
পণ্য
অনুযায়ী
১২,
১৮

২৮
শতাংশ
হারে
কর
ধার্য
হতো।
সোমবার
কাঠামো
সরলীকরণের
পর
করের
হার
নামিয়ে
আনা
হলো
প্রধানত
দুই
ধাপে।


১৮
শতাংশ।

এর
বাইরে
রাখা
হয়েছে
আর
একটি
হার,
৪০
শতাংশ।
যার
মধ্যে
ফেলা
হয়েছে
পানমসলা
বা
ক্যাফিনেটেড
পানীয়র
মতো
স্বাস্থ্যের
পক্ষে
হানিকর
দ্রব্যের
পাশাপাশি
উচ্চ
মানের
যানবাহন,
ব্যয়বহুল
ভোগ্যপণ্য,
ক্যাসিনো
বা
জুয়ার
মতো
বিষয়,
যা
সাধারণ
মানুষের
জীবনযাত্রার
সঙ্গে
যুক্ত
নয়।

শুরু
থেকেই
দুধ,
রুটিসহ
বেশ
কিছু
নিত্যব্যবহার্য
পণ্য
শূন্য
করের
আওতায়
ছিল।
এবার
তার
বহর
বাড়ানো
হয়েছে।
অথচ
সত্য
হলো
আট
বছর
ধরে
কংগ্রেসসহ
বিরোধীদলীয়
নেতারা
ক্রমাগত

ভ্রান্ত
করকাঠামোর
সমালোচনাই
শুধু
করেননি,
নতুন
বিন্যাসের
দাবিও
জানিয়ে
আসছিলেন।