১১:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শান্ত গ্রাম টানে, তবু শহুরে মায়ায় বাঁধা জেমস

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫
  • 5

এই
শহরেই
জেমস
থাকেন,
কিন্তু
থেকেও
যেন
এই
শহরে
তিনি
নেই।
কনসার্ট
না
থাকলে
ঘরেই
থাকেন।
ঘরবন্দী

রুটিনে
‘নগরবাউল’–এর
মাঝে
কি
ক্লান্তি
চেপে
বসে?
হ্যাঁ
ক্লান্তি
তাঁকেও
ভর
করে।
তাই
তো
বারবার
ফিরতে
চেয়েছেন
কোনো
শান্ত
গ্রামে,
কিন্তু
ফিরতে
চেয়ে

শহরের
মায়ায়
তিনি
বাঁধা
পড়েছেন।
জেমসের
কথায়,
‘নাগরিক
জীবনের
ক্লান্তি
বলতে
আমার
মধ্যে
দুই
ধরনের
বিষয়
কাজ
করে।
এখানে
থাকতে
বিরক্ত
লাগে,
আবার
দূরে
গেলে
মিস
করি।
মানে
একটা
দোটানা।
একবার
শহর
ছেড়ে
চলে
যেতে
ইচ্ছা
হয়,
শহর
ছেড়ে
চলে
গেলে
মনে
হয়

শহর
আমাকে
ডাকছে।
তবে
খুব
ইচ্ছা
আছে
শহর
ছেড়ে
চলে
যাওয়ার।
সব
সময়
মনে
হয়
শান্ত
কোথাও
চলে
যাই।’
হাতিরপুল,
এলিফ্যান্ট
রোড,
বেইলি
রোড
থেকে
মগবাজারের
অলিগলিতে
একসময়
জেমসের
পদচারণ
ছিল,
রেকর্ডিং
থেকে
আড্ডায়
সময়
কাটত।
এখন
আর
যেন
তাঁকে
পাওয়া
যায়
না
কোনো
আয়োজন,
কোনো
আড্ডায়।
সময়ের
সঙ্গে
সঙ্গে
সবার
থেকে
যেন
বিচ্ছিন্ন
হয়ে
যাওয়া,
এই
যে
একাকিত্ব,
তাঁকে
কি
ভোগায়?
জেমসের
কথায়
‘কোথায়
একাকিত্ব?
কখনো
এমন
অনুভব
করিনি।
হয়তো
আমার
সার্কেল
অনেক
ছোট।
তবে
আমি
যাদের
সঙ্গে
মিশি,
খুব
ক্লোজ
যারা,
তাদের
সঙ্গে
আমি
তো
সব
সময়
আছি।’
পুরোনো
সময়গুলো
নিয়ে
তাঁর
উত্তর,
‘অনেক
মিস
করি।
অনেক
আড্ডা,
গল্প,
রাত
জাগার
স্মৃতি।
সেসব
জায়গায়
একবার
যাওয়া
হয়েছিল,
কিন্তু
কিছুই
চিনতে
পারছিলাম
না।
সব
পরিবর্তন
হয়ে
গেছে,
সুউচ্চ
ভবন,
নতুন
নতুন
মার্কেট—সবখানে।
এই
জন্য
আর
ওই
দিকে
যাই
না।
স্মৃতিতে
যতটা
আছে,
এটাই
থাকুক,
এটাই
রাখতে
চাই।’

ট্যাগঃ

শান্ত গ্রাম টানে, তবু শহুরে মায়ায় বাঁধা জেমস

আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫

এই
শহরেই
জেমস
থাকেন,
কিন্তু
থেকেও
যেন
এই
শহরে
তিনি
নেই।
কনসার্ট
না
থাকলে
ঘরেই
থাকেন।
ঘরবন্দী

রুটিনে
‘নগরবাউল’–এর
মাঝে
কি
ক্লান্তি
চেপে
বসে?
হ্যাঁ
ক্লান্তি
তাঁকেও
ভর
করে।
তাই
তো
বারবার
ফিরতে
চেয়েছেন
কোনো
শান্ত
গ্রামে,
কিন্তু
ফিরতে
চেয়ে

শহরের
মায়ায়
তিনি
বাঁধা
পড়েছেন।
জেমসের
কথায়,
‘নাগরিক
জীবনের
ক্লান্তি
বলতে
আমার
মধ্যে
দুই
ধরনের
বিষয়
কাজ
করে।
এখানে
থাকতে
বিরক্ত
লাগে,
আবার
দূরে
গেলে
মিস
করি।
মানে
একটা
দোটানা।
একবার
শহর
ছেড়ে
চলে
যেতে
ইচ্ছা
হয়,
শহর
ছেড়ে
চলে
গেলে
মনে
হয়

শহর
আমাকে
ডাকছে।
তবে
খুব
ইচ্ছা
আছে
শহর
ছেড়ে
চলে
যাওয়ার।
সব
সময়
মনে
হয়
শান্ত
কোথাও
চলে
যাই।’
হাতিরপুল,
এলিফ্যান্ট
রোড,
বেইলি
রোড
থেকে
মগবাজারের
অলিগলিতে
একসময়
জেমসের
পদচারণ
ছিল,
রেকর্ডিং
থেকে
আড্ডায়
সময়
কাটত।
এখন
আর
যেন
তাঁকে
পাওয়া
যায়
না
কোনো
আয়োজন,
কোনো
আড্ডায়।
সময়ের
সঙ্গে
সঙ্গে
সবার
থেকে
যেন
বিচ্ছিন্ন
হয়ে
যাওয়া,
এই
যে
একাকিত্ব,
তাঁকে
কি
ভোগায়?
জেমসের
কথায়
‘কোথায়
একাকিত্ব?
কখনো
এমন
অনুভব
করিনি।
হয়তো
আমার
সার্কেল
অনেক
ছোট।
তবে
আমি
যাদের
সঙ্গে
মিশি,
খুব
ক্লোজ
যারা,
তাদের
সঙ্গে
আমি
তো
সব
সময়
আছি।’
পুরোনো
সময়গুলো
নিয়ে
তাঁর
উত্তর,
‘অনেক
মিস
করি।
অনেক
আড্ডা,
গল্প,
রাত
জাগার
স্মৃতি।
সেসব
জায়গায়
একবার
যাওয়া
হয়েছিল,
কিন্তু
কিছুই
চিনতে
পারছিলাম
না।
সব
পরিবর্তন
হয়ে
গেছে,
সুউচ্চ
ভবন,
নতুন
নতুন
মার্কেট—সবখানে।
এই
জন্য
আর
ওই
দিকে
যাই
না।
স্মৃতিতে
যতটা
আছে,
এটাই
থাকুক,
এটাই
রাখতে
চাই।’