এর
কিছুক্ষণ
পর
ইসরায়েলি
নৌবাহিনীর
জাহাজ
থেকে
সেনারা
নৌযানগুলোয়
একে
একে
প্রবেশ
শুরু
করেন।
বন্ধ
করে
দেওয়া
হয়
নৌযানগুলোর
যোগাযোগব্যবস্থা।
সেগুলো
লক্ষ্য
করে
জলকামান
দিয়ে
ছোড়া
হয়
পানিও।
নৌযানগুলো
থেকে
সরাসরি
সম্প্রচার
করা
ভিডিওতে
অধিকারকর্মীদের
দিকে
বন্দুক
তাগ
করে
রাখতে
দেখা
যায়
ইসরায়েলি
সেনাদের।
ফ্লোটিলার
নৌযানগুলোয়
প্রায়
৪৪টি
দেশের
প্রায়
৫০০
আরোহীর
মধ্যে
ছিলেন
যুক্তরাষ্ট্র,
স্পেন,
আয়ারল্যান্ড,
ফ্রান্স,
বেলজিয়াম,
তুরস্ক,
ইন্দোনেশিয়াসহ
বিভিন্ন
দেশ
এবং
ইউরোপীয়
পার্লামেন্টের
নির্বাচিত
প্রতিনিধি,
আইনজীবী,
অধিকারকর্মী,
চিকিৎসক
ও
সাংবাদিকেরা।
নৌযানগুলো
থামিয়ে
দেওয়ার
সময়
অধিকারকর্মী
গ্রেটা
থুনবার্গসহ
তাঁদের
আটক
করা
হয়।
থুনবার্গকে
আটক
করা
হয়
বুধবার
রাতে।
বৃহস্পতিবার
তাঁর
একটি
ভিডিও
বার্তা
প্রকাশ
করে
গ্লোবাল
সুমুদ
ফ্লোটিলা।
আগে
ধারণ
করা
ওই
ভিডিওতে
তিনি
বলেন,
‘আমাকে
অপহরণ
করা
হয়েছে।
ইচ্ছার
বিরুদ্ধে
ইসরায়েলি
বাহিনী
আমাকে
নিয়ে
গেছে।
আমাদের
মানবিক
যাত্রাটি
ছিল
অহিংস
এবং
আন্তর্জাতিক
আইন
অনুযায়ী।
সরকারকে
আমার
ও
অন্যদের
অবিলম্বে
মুক্তির
দাবি
জানাতে
বলুন।’
এডমিন 










