০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শুরু থেকে শেষ: ৫ বল হাতে রেখে ম্যাচ আর এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫
  • 5


বলে
দরকার
ছিল
দুই
রান।
আজমতউল্লাহর
প্রথম
বল
লং
অন
দিয়ে
বাউন্ডারিতেই
পাঠিয়ে
দিলেন
শরীফুল
ইসলাম।
বাংলাদেশ
লক্ষ্যে
পৌঁছে
গেল

বল
বাকি
রেখেই।

আফগানিস্তানের
১৪৭
রান
বাংলাদেশ
পেরিয়ে
গেল

উইকেট
হারিয়ে।

উইকেটের
জয়
বাংলাদেশকে
এনে
দিয়েছে
সিরিজও।
তিন
ম্যাচ
সিরিজে
এক
ম্যাচ
বাকি
থাকতেই
বাংলাদেশ
২–০
ব্যবধানে
এগিয়ে
ট্রফি
নিশ্চিত
করেছে।

সিরিজজয়ের
ম্যাচে
শেষের
নায়ক
শরীফুল।
দশ
নম্বরে
নেমে

বলে
১১
রান
করেছেন
এই
বাঁহাতি।
এর
আগে
ম্যাচের
শুরুতেও
বাংলাদেশকে
পথ
দেখিয়েছেন
এই
শরীফুলই।

উইকেট
পাননি,
কিন্তু
প্রথম
তিন
ওভারে
মাত্র

রান
দিয়ে
আফগানিস্তানের
ব্যাটসম্যানদের
বড়
শট
খেলা
থেকে
আটকে
রেখেছিলেন।
পরে
ডেথ
ওভারের
বোলিংয়ে
ফিরে
তিনিই
ফিরিয়েছিলেন
রহমানউল্লাহ
গুরবাজকে,
৩০
রান
করে
যিনি
আজ
আফগানিস্তানের
দ্বিতীয়
সর্বোচ্চ
রান
সংগ্রাহক।

আফগানিস্তানকে
২০
ওভারে

উইকেটে
১৪৭
রানে
আটকে
রাখার
পথে
বিশেষ
ভূমিকা
ছিল
নাসুম
আহমেদ,
সাইফউদ্দিনেরও।
নাসুম

ওভারে
২৫
রান
দিয়ে
নিয়েছেন

উইকেট,
সাইফউদ্দিন
উইকেট
না
পেলেও

ওভারে
দিয়েছেন
২২
রান।

রান
তাড়ায়
বাংলাদেশ
টপ
অর্ডারের
তিন
ব্যাটসম্যানকে
হারিয়েছে
২৪
রানের
মধ্যেই।
এরপর
চতুর্থ
উইকেটে
শামীম
হোসেন

জাকের
আলী
গড়েন
৫৬
রানের
জুটি।
এই
জুটি
ভাঙার
পর
আরেকবার
বিপদে
পড়ে
বাংলাদেশ।
১৮
ওভার
শেষে
বাংলাদেশের
জয়ের
জন্য
দরকার
ছিল
১৯
রান,
হাতে
দুই
উইকেট।
সেখান
থেকেই
জয়
নিশ্চিত
করেছে
নুরুল
হাসান–শরীফুল
জুটি।
নুরুল
অপরাজিত
থেকেছেন
৩১
রানে।

ট্যাগঃ

শুরু থেকে শেষ: ৫ বল হাতে রেখে ম্যাচ আর এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫


বলে
দরকার
ছিল
দুই
রান।
আজমতউল্লাহর
প্রথম
বল
লং
অন
দিয়ে
বাউন্ডারিতেই
পাঠিয়ে
দিলেন
শরীফুল
ইসলাম।
বাংলাদেশ
লক্ষ্যে
পৌঁছে
গেল

বল
বাকি
রেখেই।

আফগানিস্তানের
১৪৭
রান
বাংলাদেশ
পেরিয়ে
গেল

উইকেট
হারিয়ে।

উইকেটের
জয়
বাংলাদেশকে
এনে
দিয়েছে
সিরিজও।
তিন
ম্যাচ
সিরিজে
এক
ম্যাচ
বাকি
থাকতেই
বাংলাদেশ
২–০
ব্যবধানে
এগিয়ে
ট্রফি
নিশ্চিত
করেছে।

সিরিজজয়ের
ম্যাচে
শেষের
নায়ক
শরীফুল।
দশ
নম্বরে
নেমে

বলে
১১
রান
করেছেন
এই
বাঁহাতি।
এর
আগে
ম্যাচের
শুরুতেও
বাংলাদেশকে
পথ
দেখিয়েছেন
এই
শরীফুলই।

উইকেট
পাননি,
কিন্তু
প্রথম
তিন
ওভারে
মাত্র

রান
দিয়ে
আফগানিস্তানের
ব্যাটসম্যানদের
বড়
শট
খেলা
থেকে
আটকে
রেখেছিলেন।
পরে
ডেথ
ওভারের
বোলিংয়ে
ফিরে
তিনিই
ফিরিয়েছিলেন
রহমানউল্লাহ
গুরবাজকে,
৩০
রান
করে
যিনি
আজ
আফগানিস্তানের
দ্বিতীয়
সর্বোচ্চ
রান
সংগ্রাহক।

আফগানিস্তানকে
২০
ওভারে

উইকেটে
১৪৭
রানে
আটকে
রাখার
পথে
বিশেষ
ভূমিকা
ছিল
নাসুম
আহমেদ,
সাইফউদ্দিনেরও।
নাসুম

ওভারে
২৫
রান
দিয়ে
নিয়েছেন

উইকেট,
সাইফউদ্দিন
উইকেট
না
পেলেও

ওভারে
দিয়েছেন
২২
রান।

রান
তাড়ায়
বাংলাদেশ
টপ
অর্ডারের
তিন
ব্যাটসম্যানকে
হারিয়েছে
২৪
রানের
মধ্যেই।
এরপর
চতুর্থ
উইকেটে
শামীম
হোসেন

জাকের
আলী
গড়েন
৫৬
রানের
জুটি।
এই
জুটি
ভাঙার
পর
আরেকবার
বিপদে
পড়ে
বাংলাদেশ।
১৮
ওভার
শেষে
বাংলাদেশের
জয়ের
জন্য
দরকার
ছিল
১৯
রান,
হাতে
দুই
উইকেট।
সেখান
থেকেই
জয়
নিশ্চিত
করেছে
নুরুল
হাসান–শরীফুল
জুটি।
নুরুল
অপরাজিত
থেকেছেন
৩১
রানে।