ট্রাম্প
তাঁর
২০
দফা
প্রস্তাবের
প্রথম
ধাপটি
এই
সপ্তাহের
মধ্যেই
সম্পন্ন
করতে
জোর
দিয়েছেন।
রেডক্রস
জানিয়েছে,
তারা
জিম্মি
ও
বন্দীদের
ফিরিয়ে
আনতে
এবং
গাজায়
সহায়তা
পৌঁছে
দিতে
প্রস্তুত।
এর
আগে
মিসরসহ
কয়েকটি
দেশ
বলছে,
মিসরের
পর্যটন
শহর
শারম
আল
শেখে
অনুষ্ঠিত
এই
আলোচনা
টেকসই
যুদ্ধবিরতি
প্রতিষ্ঠার
জন্য
একটি
বাস্তব
সুযোগ
তৈরি
করেছে।
অন্যদিকে
ইসরায়েলের
প্রধানমন্ত্রী
বেনিয়ামিন
নেতানিয়াহু
আশা
প্রকাশ
করেছেন,
কয়েক
দিনের
মধ্যেই
জিম্মিদের
মুক্তি
দেওয়া
সম্ভব
হতে
পারে।
হামাসের
একজন
জ্যেষ্ঠ
কর্মকর্তা
নাম
প্রকাশ
না
করার
শর্তে
এএফপিকে
জানিয়েছেন,
যুদ্ধের
অবসান
ঘটিয়ে
দ্রুত
বন্দিবিনিময়
প্রক্রিয়া
শুরু
করতে
আগ্রহী
হামাস।
তবে
তা
মাঠপর্যায়ের
পরিস্থিতির
সঙ্গে
সামঞ্জস্য
রেখে
করা
হবে।
মার্কিন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মার্কো
রুবিও
মিসরে
আলোচনা
শুরুর
আগে
রোববার
গাজায়
ইসরায়েলের
বিমান
হামলা
বন্ধ
করার
আহ্বান
জানান।
তিনি
বলেন,
বিমান
হামলার
মধ্যেই
বন্দী
মুক্তি
সম্ভব
নয়,
তাই
হামলা
বন্ধ
করতেই
হবে।
তিনি
আরও
বলেন,
আলোচনার
মাঝখানে
যুদ্ধ
চলতে
পারে
না।
এর
আগে
প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পও
গাজায়
হামলা
বন্ধের
আহ্বান
জানিয়েছিলেন।
তা
সত্ত্বেও
হামলা
বন্ধ
করেনি
ইসরায়েল।
এডমিন 










