২০২৩
সালের
৭
অক্টোবর
ইসরায়েলে
হামলা
চালায়
হামাস।
ওই
দিন
থেকেই
গাজায়
টানা
নৃশংসতা
চালিয়ে
যাচ্ছে
ইসরায়েল।
গতকাল
এ
নৃশংসতার
দুই
বছর
পূরণ
হয়েছে।
গাজার
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয়ের
তথ্য
অনুযায়ী,
গত
দুই
বছরে
ইসরায়েলের
হামলায়
গাজায়
অন্তত
৬৭
হাজার
১৭৩
জন
নিহত
হয়েছেন।
তাঁদের
মধ্যে
২০
হাজার
১৭৯
জন
শিশু।
একই
সময়ে
আহত
হয়েছেন
১
লাখ
৬৯
হাজারের
বেশি
ফিলিস্তিনি।
হত্যাযজ্ঞের
পাশাপাশি
গাজা
অবরোধ
করে
সেখানে
খাবার
ও
চিকিৎসা
সরঞ্জামের
মতো
জরুরি
পণ্য
প্রবেশ
করতে
দিচ্ছে
না
ইসরায়েল।
এতে
দুই
বছরে
অনাহারে
উপত্যকাটিতে
৪৬০
জনের
বেশি
ফিলিস্তিনি
নিহত
হয়েছেন।
তাঁদের
মধ্যে
১৫৪টিই
শিশু।
খাবার
না
পেয়ে
তীব্র
অপুষ্টিতে
ভুগছে
গাজার
পাঁচ
বছরের
কম
বয়সী
৫১
হাজার
১০০
জনের
বেশি
শিশু।
গাজার
স্বাস্থ্য
মন্ত্রণালয়
জানিয়েছে,
গাজার
৩৮টি
হাসপাতালের
২৫টিই
ধ্বংস
করেছে
ইসরায়েল।
৯২
শতাংশ
আবাসিক
ভবন
ধ্বংস
করা
হয়েছে।
ইসরায়েল
গাজায়
জাতিগত
নিধন
চালাচ্ছে
উল্লেখ
করে
গত
মাসে
একটি
প্রতিবেদন
প্রকাশ
করেছে
জাতিসংঘের
একটি
স্বাধীন
তদন্ত
কমিশন।
গত
দুই
বছরে
দুর্বিষহ
সময়ের
কথা
স্মরণ
করে
গাজার
বাসিন্দা
মোহাম্মদ
দিব
রয়টার্সকে
বলেন,
‘দুই
বছর
ধরে
আমরা
ভয়,
আতঙ্ক,
ধ্বংসযজ্ঞ
ও
বাস্তুচ্যুত
হওয়ার
মধ্যে
আছি।’
এডমিন 










