হালিমা
খাতুন
বলেন,
‘বড়
লোকেরা
৩০
কেজি
চাউলের
কার্ড
পাচে।
মোর
কিছু
নাই
মোক
কার্ড
দ্যাইনি।
লাইনত
দাঁড়াওচিনু।
মোক
বাদ
দিচে।’
একই
গ্রামের
সকিমা
বিবি
বলেন,
‘মোরা
গরিব
মানুষ।
মুরকে
টাকা
নাই,
কার্ডও
নাই।’
ইউপি
সদস্য
শফিকুল
ইসলাম
অভিযোগ
অস্বীকার
করে
বলেন,
‘উপজেলা
মহিলাবিষয়ক
কর্মকর্তার
কার্যালয়
যাচাই-বাছাই
করে
তালিকা
করেছে।
এখানে
আমার
কোনো
হাত
নেই।’
আত্মীয়দের
নাম
তালিকায়
থাকার
বিষয়ে
তিনি
বলেন,
‘আত্মীয়স্বজনেরা
যদি
পাওয়ার
যোগ্য
হয়
তাহলে
পাবে
না
কেন?’
এডমিন 










