০৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নামাজে মোবাইল বেজে উঠলে কী করবেন

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫
  • 12


প্রয়োজনীয়
নির্দেশনা

  • নামাজের
    আগে
    মোবাইল
    সাইলেন্ট
    বা
    ভাইব্রেটে
    রাখুন।
    এটি
    দায়িত্বশীলতার
    পরিচায়ক
    এবং
    অন্যের
    ইবাদত
    রক্ষার
    একটি
    আদব।

  • যদি
    নামাজ
    চলাকালীন
    মোবাইল
    বেজে
    ওঠে,
    তাহলে
    হাত
    বা
    আঙুল
    সামান্য
    নেড়ে
    তা
    বন্ধ
    করে
    দিন;
    এতে
    নামাজ
    ভাঙে
    না।
    (ইসলামিক
    ফিকহ
    একাডেমি,
    জেদ্দা,
    ফতোয়া
    নং
    ২৪৫/২০০৯)

  • ইমাম
    বা
    মুআজ্জিনের
    মোবাইল
    বাজলে
    তাদের
    জন্যও
    একই
    নিয়ম
    প্রযোজ্য;
    তবে
    চেষ্টা
    করতে
    হবে,
    যেন
    তা
    দ্রুত
    বন্ধ
    করা
    হয়,
    যাতে
    জামাতের
    খুশু
    বিনষ্ট
    না
    হয়।

  • অন্যের
    মোবাইল
    বাজলে
    তাকে
    হাত
    দিয়ে
    সংকেত
    দেওয়া
    বা
    তাকবিরে
    আওয়াজ
    তোলা
    যাবে
    না,
    কারণ
    এতে
    নিজের
    নামাজ
    বিঘ্নিত
    হতে
    পারে।

এই
ছোট্ট
বিষয়ে
ইসলাম
আমাদের
বড়
শিক্ষা
দেয়,
ইবাদতে
মনোযোগ
রক্ষা
করা
শুধু
নিজের
দায়িত্ব
নয়,
বরং
সমাজের
প্রতি
দায়িত্বও।
প্রযুক্তি
ব্যবহার
ইসলাম-বিরোধী
নয়;
তবে
তা
নিয়ন্ত্রিত

সচেতনভাবে
ব্যবহার
করতে
হবে।

রাসুল
(সা.)
বলেছেন:
“নিশ্চয়ই
আল্লাহ
সুন্দর
এবং
তিনি
প্রত্যেক
কাজকে
সুন্দরভাবে
করাটা
পছন্দ
করেন।”
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
১৯৫৫)

অতএব,
ইবাদতের
ক্ষেত্রেও
আমাদের
আচরণ
হতে
হবে
পরিশীলিত

পরিপূর্ণ
সৌন্দর্যমণ্ডিত।

নামাজে
মোবাইল
বেজে
উঠলে
আতঙ্কিত
বা
বিভ্রান্ত
হওয়ার
কিছু
নেই।
বরং
সংযতভাবে
এক
হাতে
মোবাইল
সাইলেন্ট
বা
বন্ধ
করা
উচিত,
যাতে
অন্যদের
খুশু
নষ্ট
না
হয়।

শরিয়তের
দৃষ্টিতে
এটি
অনুমোদিত
এবং
দায়িত্বশীলতার
পরিচায়ক।
ইসলামের
সৌন্দর্য
এখানেই—এটি
বাস্তব
জীবনের
ক্ষুদ্রতম
বিষয়েও
শালীনতা,
জ্ঞান

ভারসাম্যের
শিক্ষা
দেয়।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

নামাজে মোবাইল বেজে উঠলে কী করবেন

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫


প্রয়োজনীয়
নির্দেশনা

  • নামাজের
    আগে
    মোবাইল
    সাইলেন্ট
    বা
    ভাইব্রেটে
    রাখুন।
    এটি
    দায়িত্বশীলতার
    পরিচায়ক
    এবং
    অন্যের
    ইবাদত
    রক্ষার
    একটি
    আদব।

  • যদি
    নামাজ
    চলাকালীন
    মোবাইল
    বেজে
    ওঠে,
    তাহলে
    হাত
    বা
    আঙুল
    সামান্য
    নেড়ে
    তা
    বন্ধ
    করে
    দিন;
    এতে
    নামাজ
    ভাঙে
    না।
    (ইসলামিক
    ফিকহ
    একাডেমি,
    জেদ্দা,
    ফতোয়া
    নং
    ২৪৫/২০০৯)

  • ইমাম
    বা
    মুআজ্জিনের
    মোবাইল
    বাজলে
    তাদের
    জন্যও
    একই
    নিয়ম
    প্রযোজ্য;
    তবে
    চেষ্টা
    করতে
    হবে,
    যেন
    তা
    দ্রুত
    বন্ধ
    করা
    হয়,
    যাতে
    জামাতের
    খুশু
    বিনষ্ট
    না
    হয়।

  • অন্যের
    মোবাইল
    বাজলে
    তাকে
    হাত
    দিয়ে
    সংকেত
    দেওয়া
    বা
    তাকবিরে
    আওয়াজ
    তোলা
    যাবে
    না,
    কারণ
    এতে
    নিজের
    নামাজ
    বিঘ্নিত
    হতে
    পারে।

এই
ছোট্ট
বিষয়ে
ইসলাম
আমাদের
বড়
শিক্ষা
দেয়,
ইবাদতে
মনোযোগ
রক্ষা
করা
শুধু
নিজের
দায়িত্ব
নয়,
বরং
সমাজের
প্রতি
দায়িত্বও।
প্রযুক্তি
ব্যবহার
ইসলাম-বিরোধী
নয়;
তবে
তা
নিয়ন্ত্রিত

সচেতনভাবে
ব্যবহার
করতে
হবে।

রাসুল
(সা.)
বলেছেন:
“নিশ্চয়ই
আল্লাহ
সুন্দর
এবং
তিনি
প্রত্যেক
কাজকে
সুন্দরভাবে
করাটা
পছন্দ
করেন।”
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
১৯৫৫)

অতএব,
ইবাদতের
ক্ষেত্রেও
আমাদের
আচরণ
হতে
হবে
পরিশীলিত

পরিপূর্ণ
সৌন্দর্যমণ্ডিত।

নামাজে
মোবাইল
বেজে
উঠলে
আতঙ্কিত
বা
বিভ্রান্ত
হওয়ার
কিছু
নেই।
বরং
সংযতভাবে
এক
হাতে
মোবাইল
সাইলেন্ট
বা
বন্ধ
করা
উচিত,
যাতে
অন্যদের
খুশু
নষ্ট
না
হয়।

শরিয়তের
দৃষ্টিতে
এটি
অনুমোদিত
এবং
দায়িত্বশীলতার
পরিচায়ক।
ইসলামের
সৌন্দর্য
এখানেই—এটি
বাস্তব
জীবনের
ক্ষুদ্রতম
বিষয়েও
শালীনতা,
জ্ঞান

ভারসাম্যের
শিক্ষা
দেয়।