০৩:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় উচ্ছ্বাস, কী আছে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
  • 8

গাজায়
নৃশংসতা
বন্ধে
বিগত
কয়েক
মাসে
ইসরায়েলের
ওপর
আন্তর্জাতিক
চাপ
বাড়তে
থাকে।
সেপ্টেম্বরে
ফিলিস্তিনকে
রাষ্ট্র
হিসেবে
স্বীকৃতি
দেয়
যুক্তরাজ্য,
ফ্রান্স,
কানাডা,
অস্ট্রেলিয়াসহ
১০
দেশ।
সে
সময়
জাতিসংঘের
সাধারণ
পরিষদের
অধিবেশনেও
ফিলিস্তিন
ইস্যুতে
সোচ্চার
হন
বিশ্বনেতারা।
এমন
পরিস্থিতিতে
জাতিসংঘের
অধিবেশনের
পরপরই
শান্তি
পরিকল্পনা
ঘোষণা
করেন
ট্রাম্প।

সেই
পরিকল্পনা
অনুযায়ী
যুদ্ধবিরতিতে
সমঝোতার
পর
স্বাগত
জানিয়েছে
বিভিন্ন
দেশ।
কাতারের
পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের
এক
বিবৃতিতে
বলা
হয়েছে,
এই
যুদ্ধবিরতি
চুক্তির
মধ্য
দিয়ে
গাজায়
‘যুদ্ধ’
বন্ধ
হবে
বলে
আশা
তাদের।
চুক্তির
জন্য
ট্রাম্পকে
ধন্যবাদ
জানিয়ে
তুরস্কের
প্রেসিডেন্ট
রিসেপ
তাইয়েপ
এরদোয়ান
বলেছেন,
চুক্তির
বাস্তবায়ন
করা
হচ্ছে
কি
না,
তা
ঘনিষ্ঠভাবে
পর্যবেক্ষণ
করবে
তাঁর
দেশ।

যুদ্ধবিরতির
এই
চুক্তিতে
রাশিয়ার
সমর্থন
আছে
বলে
জানিয়েছেন
ক্রেমলিনের
মুখপাত্র
দিমিত্রি
পেসকভ।
ফ্রান্সের
প্রেসিডেন্ট
এমানুয়েল
মাখোঁ
বলেছেন,
এই
চুক্তি
সংঘাত
বন্ধে
‘রাজনৈতিক
সমাধানের’
দিকে
নিয়ে
যাবে।
স্বাগত
জানানো
অন্য
দেশগুলোর
মধ্যে
রয়েছে
ভারত,
সৌদি
আরব,
সংযুক্ত
আরব
আমিরাত,
যুক্তরাজ্য,
স্পেন,
মালয়েশিয়া,
অস্ট্রেলিয়া,
নিউজিল্যান্ড

নেদারল্যান্ডস।

এই
চুক্তিকে
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন
দুই
রাষ্ট্রভিত্তিক
সমাধানের
সুযোগ
হিসেবে
দেখছেন
জাতিসংঘের
মহাসচিব
আন্তোনিও
গুতেরেস।
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যম
এক্সে
তিনি
বলেন,
যুদ্ধবিরতি
কার্যকর
হওয়ার
পর
জাতিসংঘকে
গাজায়
ত্রাণ
সরবরাহ
বাড়াতে
হবে।
উদ্ধার

পুনর্গঠনকাজ
শুরু
করতে
হবে।
একই
সঙ্গে
সব
পক্ষকে
চুক্তির
শর্তগুলো
পুরোপুরি
মেনে
চলতে
হবে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

গাজায় উচ্ছ্বাস, কী আছে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

গাজায়
নৃশংসতা
বন্ধে
বিগত
কয়েক
মাসে
ইসরায়েলের
ওপর
আন্তর্জাতিক
চাপ
বাড়তে
থাকে।
সেপ্টেম্বরে
ফিলিস্তিনকে
রাষ্ট্র
হিসেবে
স্বীকৃতি
দেয়
যুক্তরাজ্য,
ফ্রান্স,
কানাডা,
অস্ট্রেলিয়াসহ
১০
দেশ।
সে
সময়
জাতিসংঘের
সাধারণ
পরিষদের
অধিবেশনেও
ফিলিস্তিন
ইস্যুতে
সোচ্চার
হন
বিশ্বনেতারা।
এমন
পরিস্থিতিতে
জাতিসংঘের
অধিবেশনের
পরপরই
শান্তি
পরিকল্পনা
ঘোষণা
করেন
ট্রাম্প।

সেই
পরিকল্পনা
অনুযায়ী
যুদ্ধবিরতিতে
সমঝোতার
পর
স্বাগত
জানিয়েছে
বিভিন্ন
দেশ।
কাতারের
পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের
এক
বিবৃতিতে
বলা
হয়েছে,
এই
যুদ্ধবিরতি
চুক্তির
মধ্য
দিয়ে
গাজায়
‘যুদ্ধ’
বন্ধ
হবে
বলে
আশা
তাদের।
চুক্তির
জন্য
ট্রাম্পকে
ধন্যবাদ
জানিয়ে
তুরস্কের
প্রেসিডেন্ট
রিসেপ
তাইয়েপ
এরদোয়ান
বলেছেন,
চুক্তির
বাস্তবায়ন
করা
হচ্ছে
কি
না,
তা
ঘনিষ্ঠভাবে
পর্যবেক্ষণ
করবে
তাঁর
দেশ।

যুদ্ধবিরতির
এই
চুক্তিতে
রাশিয়ার
সমর্থন
আছে
বলে
জানিয়েছেন
ক্রেমলিনের
মুখপাত্র
দিমিত্রি
পেসকভ।
ফ্রান্সের
প্রেসিডেন্ট
এমানুয়েল
মাখোঁ
বলেছেন,
এই
চুক্তি
সংঘাত
বন্ধে
‘রাজনৈতিক
সমাধানের’
দিকে
নিয়ে
যাবে।
স্বাগত
জানানো
অন্য
দেশগুলোর
মধ্যে
রয়েছে
ভারত,
সৌদি
আরব,
সংযুক্ত
আরব
আমিরাত,
যুক্তরাজ্য,
স্পেন,
মালয়েশিয়া,
অস্ট্রেলিয়া,
নিউজিল্যান্ড

নেদারল্যান্ডস।

এই
চুক্তিকে
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন
দুই
রাষ্ট্রভিত্তিক
সমাধানের
সুযোগ
হিসেবে
দেখছেন
জাতিসংঘের
মহাসচিব
আন্তোনিও
গুতেরেস।
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যম
এক্সে
তিনি
বলেন,
যুদ্ধবিরতি
কার্যকর
হওয়ার
পর
জাতিসংঘকে
গাজায়
ত্রাণ
সরবরাহ
বাড়াতে
হবে।
উদ্ধার

পুনর্গঠনকাজ
শুরু
করতে
হবে।
একই
সঙ্গে
সব
পক্ষকে
চুক্তির
শর্তগুলো
পুরোপুরি
মেনে
চলতে
হবে।