যানজট
নিরসনে
উপদেষ্টার
ছয়
দফা
নির্দেশনার
তিন
দিন
পর
ঢাকা-সিলেট
মহাসড়কের
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
অংশে
শৃঙ্খলা
ফিরেছে।
সড়কে
শৃঙ্খলা
ফেরাতে
সরাইল
বিশ্বরোড
গোলচত্বর
এলাকায়
ঢাকা,
সিলেট
ও
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
অভিমুখে
১৫০
মিটার
পর্যন্ত
অস্থায়ী
সড়ক
বিভাজক
তৈরি
করা
হয়েছে।
বর্তমানে
মহাসড়কে
গাড়ির
চাপ
থাকলেও
যানজট
নেই।
ঢাকা
মহানগর
পুলিশের
অতিরিক্ত
কমিশনার
(প্রশাসন)
মো.
সরওয়ার,
হাইওয়ে
পুলিশের
উপমহাপরিদর্শক
(ডিআইজি)
হাবিবুর
রহমান
খান,
অতিরিক্ত
উপমহাপরিদর্শক
মোদ্দাছছের
হোসেন
ও
মো.
মোনতাসির,
অতিরিক্ত
পুলিশ
সুপার
জাহিদ
চৌধুরী,
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার
অতিরিক্ত
পুলিশ
সুপার
ওবায়দুর
রহমানসহ
সরাইল
থানা
ও
খাঁটিহাতা
হাইওয়ে
পুলিশের
সদস্যদের
আজ
শনিবার
সকাল
থেকে
ঘটনাস্থলে
থেকে
কাজ
করতে
দেখা
যায়।
সরেজমিনে
দেখা
যায়,
সড়কে
গাড়ির
চাপ
থাকলেও
যানজট
নেই।
তবে
গাড়ির
গতি
কম।
বিশ্বরোড
মোড়ে
ঢাকা,
সিলেট
ও
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
অভিমুখে
১৫০
মিটার
পর্যন্ত
অস্থায়ী
বিভাজক
তৈরি
করা
হয়েছে।
হাইওয়ে
পুলিশের
ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তারা
সকাল
থেকে
উপস্থিত
থেকে
সড়কের
শৃঙ্খলা
তদারক
করছেন।
সড়ক
মেরামতের
কাজ
শেষের
দিকে।
গত
বুধবার
সড়ক
পরিবহন
ও
সেতু
মন্ত্রণালয়ের
উপদেষ্টা
মুহাম্মদ
ফাওজুল
কবির
খান
সরাইল
বিশ্বরোড
এলাকা
পরিদর্শন
করেন।
তখন
তিনি
সেখানে
মহাসড়কের
পূর্ব
পাশে
বাইপাস
সড়কটি
উন্মুক্ত
করে
দেওয়ার
নির্দেশ
দেন।
তবে
এখনো
সেখানে
অবৈধ
বাজার
ও
দোকানপাট
আছে।
এ
ছাড়া
বিশ্বরোডের
পশ্চিম
পাশে
এখনো
সিএনজিচালিত
অটোরিকশার
অবৈধ
স্ট্যান্ড
ও
অর্ধশতাধিক
টং
দোকান
আছে।
এডমিন 










