এনসিপির
নেতা
আখতার
হোসেন
বলেন,
‘দেশে
দীর্ঘ
সময়
ধরে
যে
ফ্যাসিবাদ
কায়েম
হয়েছিল,
ফ্যাসিবাদ
কায়েমের
পেছনে
গুমের
মতো
ঘৃণ্য
ঘটনা
দেখেছি।
দেশের
ফ্যাসিবাদবিরোধী
রাজনৈতিক
দল
ও
সাধারণ
মানুষ
যাঁরা
বিভিন্ন
সময়
সরকারের
সমালোচনা
করতেন,
তাঁদের
গুম
ও
খুন
করা
হতো,
আয়নাঘরে
নিয়ে
গিয়ে
তাঁদের
নির্যাতন
করা
হতো।
এই
গুম
ও
খুনের
সঙ্গে
যাঁরা
জড়িত
ছিলেন,
তাঁরা
দেশের
মানুষের
পক্ষে
কাজ
করেননি।
তাঁরা
দেশের
মানুষের
গণতন্ত্র
হরণ
করা
আওয়ামী
লীগের
উদ্দেশ্য
সফল
করতে
কাজ
করেছিলেন।
এই
গুম
ও
খুনের
সঙ্গে
সেনাবাহিনী
ও
ডিজিএফআইসহ
র্যাব
ও
অন্যান্য
প্রতিষ্ঠানের
অনেক
সিনিয়র
(জ্যেষ্ঠ)
কর্মকর্তারা
যুক্ত
ছিলেন।
আন্তর্জাতিক
অপরাধ
ট্রাইব্যুনাল
তাঁদের
অনেকের
বিরুদ্ধে
গ্রেপ্তারি
পরোয়ানা
জারি
করেছে।
যেসব
জেনারেল,
ডিজিএফআইয়ের
কর্মকর্তা,
র্যাবের
কর্মকর্তা,
সেনাবাহিনীর
কর্মকর্তা
দেশের
মানুষকে
গুম,
খুন
ও
আয়নাঘরে
বন্দী
করেছেন,
আমরা
এনসিপির
পক্ষ
থেকে
তাঁদের
গ্রেপ্তার
করে
বিচারের
আওতায়
নিয়ে
আসার
দাবি
জানাই।’
দেশের
আইনশৃঙখলা
রক্ষাকারী
বাহিনী
জনগণের
পক্ষে
ঢেলে
সাজানোর
আহ্বান
জানিয়ে
আখতার
হোসেন
বলেন,
‘দেশের
স্বাধীনতা
ও
সার্বভৌমত্ব
ও
জাতীয়
নিরাপত্তাকে
রক্ষার
জন্য
বাংলাদেশ
সেনাবাহিনী
একটি
প্রতিষ্ঠান।
সেই
প্রতিষ্ঠানটি
বাংলাদেশের
অংশ,
বাংলাদেশের
জনগণের
অংশ।
এই
প্রতিষ্ঠানকে
যাঁরা
কালিমা
লেপনের
চেষ্টা
করেছেন,
এই
প্রতিষ্ঠানের
মধ্যে
থেকে
যাঁরা
হাসিনার
হুমুককে
তামিল
করে
গুম
করেছেন,
খুন
করেছেন,
তাঁরা
দেশের
শত্রু,
তাঁরা
মানুষের
শত্রু।
তাঁদের
সঙ্গে
কোনো
আপসের
জায়গা
নেই।
কিন্তু
বাহিনী
হিসেবে
সেনাবাহিনীর
অনেক
সদস্য
অভ্যুত্থানের
সময়
ছাত্র-জনতার
পক্ষে
অবস্থান
নিয়েছেন,
আমরা
তাঁদের
সাধুবাদ
জানাই।’
এডমিন 










