এলিসি
প্রাসাদের
ঘোষণার
পর
লেকর্নু
এক্স–এ
লেখেন,
তিনি
দায়িত্ব
বোধ
থেকে
প্রধানমন্ত্রীর
পদ
গ্রহণ
করেছেন।
তিনি
আরও
বলেন,
‘আমাদের
অবশ্যই
এই
রাজনৈতিক
সংকটের
অবসান
ঘটাতে
হবে।’
লেকর্নু
বছরের
শেষ
নাগাদ
ফ্রান্সের
বাজেট
প্রণয়ন
করতে
যা
কিছু
সম্ভব,
সবই
করার
প্রতিশ্রুতি
দেন।
তিনি
বলেন,
‘সরকারি
অর্থব্যবস্থা
পুনরুদ্ধার
করা
আমাদের
ভবিষ্যতের
জন্য
অগ্রাধিকার।’
২০১৭
সালে
প্রেসিডেন্ট
হওয়ার
পর
থেকে
সবচেয়ে
বড়
অভ্যন্তরীণ
সংকটে
পড়া
মাখোঁ
নতুন
করে
লেকর্নুকে
প্রধানমন্ত্রী
করা
নিয়ে
কিছু
বলেননি।
তবে
বিষয়টি
নিয়ে
ব্যাপক
ক্ষোভ
ছড়িয়ে
পড়েছে।
ফ্রান্সের
অতি-ডানপন্থী
ন্যাশনাল
র্যালি
দলের
নেতা
জর্দান
বারদেলা
এ
সিদ্ধান্তকে
‘বাজে
রসিকতা’
বলে
মন্তব্য
করেছেন।
তিনি
হুমকি
দিয়ে
বলেন,
নতুন
মন্ত্রিসভাকে
অবিলম্বে
অনাস্থা
ভোটের
মুখে
ফেলবেন।
অতি-বামপন্থীদের
এক
মুখপাত্র
বলেছেন,
লেকর্নুর
প্রত্যাবর্তন
ফরাসি
জনগণের
প্রতি
এক
বিশাল
অবজ্ঞা।
সংসদের
মধ্যমপন্থী
দল
সোশ্যালিস্ট
পার্টি
বলেছে,
তাদের
সঙ্গে
লেকর্নুর
কোনো
সমঝোতা
হয়নি।
এডমিন 










