সামিয়ার
দাদা
আবু
তালেব
বলেন,
‘আমি
তখন
কেবল
নামাজে
দাঁড়িয়েছি।
ওই
দুইটা
মেয়ে
এসে
সিনথিয়াকে
ডাকল
চল
খালে
গোসল
করতে
যাই।
আমি
নামাজে
দাঁড়িয়ে
বলে
নিষেধ
করতে
পারিনি।
কিছুক্ষণ
পরেই
ডুবে
যাওয়ার
খবর
শুনে
খালপাড়ে
ছুটে
যাই।’
তিন
শিশুর
মধ্যে
সামিয়া
সাঁতার
জানত।
অন্য
দুজন
সাঁতার
জানত
না।
তারিন
ইসলামের
মা
রাফেজা
বেগম
বলেন,
‘তারিন
সাঁতার
জানত
না।
প্রতিদিন
টিউবওয়েলে
গোসল
করে।
খালে
গেলে
বড়
কারও
সঙ্গে
যায়।
গতকাল
বলল
পাশের
বাড়ির
দাদির
সঙ্গে
গোসল
করতে
যাচ্ছে।
কিন্তু
ওরা
নিজেরাই
চলে
গেছে।’
স্থানীয়
বাসিন্দারা
জানান,
চাপাতলার
খালে
বেশির
ভাগ
সময়
পানি
অল্প
থাকে।
যখন
স্লুইসগেট
বন্ধ
থাকে
তখন
পানি
বেশি
থাকে।
গতকাল
খালে
পানি
বেশি
ছিল।
স্থানীয়
বাসিন্দাদের
একজন
মনিরুজ্জামান
মোল্লা
বলেন,
‘গতকাল
ওদের
যেখান
থেকে
উদ্ধার
করা
হয়,
সেখানে
পানির
গভীরতা
৬–৭
ফুট।
ডুবে
যাওয়ার
পর
আমরা
খবর
পাই।
ওরা
হয়তো
না
বুঝেই
খালের
খাদে
পড়ে
যায়।
এমন
ঘটনা
এর
আগে
এলাকায়
ঘটেনি।
ঘটনার
পর
পুরো
এলাকার
লোকজন
শোকাহত।’
এডমিন 










