০৬:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সীমান্তে পাকিস্তান-আফগানিস্তান তীব্র লড়াই, কোন দিকে মোড় নেবে পরিস্থিতি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
  • 6

বিশ্লেষকেরা
বলছেন,
দুই
দেশের
সীমান্তজুড়ে
রক্তক্ষয়ী
সংঘর্ষের
মূল
কারণ
পাকিস্তানি
সেনাদের
লক্ষ্য
করে
তেহরিক-ই-তালেবান
পাকিস্তানের
হামলা
বৃদ্ধি।
পেশোয়ারভিত্তিক
রাজনৈতিক

নিরাপত্তা
বিশ্লেষক
মাহমুদ
জান
বাবর
বলেন,
আত্মঘাতী
বোমা
হামলাসহ
টিটিপির
ধারাবাহিক
আক্রমণই
পাকিস্তানকে
আফগানিস্তানের
অভ্যন্তরে
বিমান
হামলা
চালাতে
বাধ্য
করেছে।

মাহমুদ
জান
বাবর
বলেন,
এর
মাধ্যমে
একটি
সুস্পষ্ট
বার্তা
দেওয়া
হয়েছে
যে
আফগান
তালেবান
যদি
তাদের
ভূখণ্ড
থেকে
এই
গোষ্ঠীগুলোকে
(টিটিপি)
নিয়ন্ত্রণ
না
করে,
তবে
পাকিস্তান
আফগান
ভূখণ্ডের
ভেতরে
আঘাত
হানবে।

এই
বিশ্লেষক
বলেন,
সমস্যা
হলো
টিটিপি
আফগান
তালেবানের
অভ্যন্তরে
যথেষ্ট
সমর্থন
পায়।
আর
সে
কারণেই
টিটিপি
যখন
পাকিস্তানের
ভেতরে
কর্মকাণ্ড
চালায়,
তখন
আফগান
সরকার
প্রায়ই
দেখেও
না
দেখার
ভান
করে
থাকে।

মাহমুদ
জান
বাবর
বলেন,
যদি
কাবুল
সরকার
টিটিপির
বিরুদ্ধে
কোনো
পদক্ষেপ
নিতে
যায়,
তবে
তাদের
অভ্যন্তরীণ
নেতৃত্বে
বড়
ধরনের
বিদ্রোহ
দেখা
দিতে
পারে।
তখন
কেবল
টিটিপি
যোদ্ধারাই
নয়,
আফগান
তালেবানের
সাধারণ
সদস্যরাও
হয়তো
বিদ্রোহীদের
সঙ্গে
হাত
মেলাবে।
আরও
খারাপ
কিছু
হলে
কথিত
ইসলামিক
স্টেট
ইন
খোরাসান
প্রভিন্স
(আইএসকেপি)-তে
যোগ
দিতে
পারে।


ছাড়া
লাখ
লাখ
আফগান
শরণার্থীকে
পাকিস্তান
থেকে
বিতাড়িত
করার
সিদ্ধান্ত
দুই
দেশের
সম্পর্ককে
আরও
তিক্ত
করে
তুলেছে।
কয়েক
দশকের
সংঘাত
থেকে
বাঁচতে
কমপক্ষে
৩০
লাখ
আফগান
শরণার্থী
পাকিস্তানে
আশ্রয়
নিয়েছিলেন।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

পুলিশ শটগান দিয়ে কাছ থেকে আবু সাঈদকে গুলি করে

সীমান্তে পাকিস্তান-আফগানিস্তান তীব্র লড়াই, কোন দিকে মোড় নেবে পরিস্থিতি

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

বিশ্লেষকেরা
বলছেন,
দুই
দেশের
সীমান্তজুড়ে
রক্তক্ষয়ী
সংঘর্ষের
মূল
কারণ
পাকিস্তানি
সেনাদের
লক্ষ্য
করে
তেহরিক-ই-তালেবান
পাকিস্তানের
হামলা
বৃদ্ধি।
পেশোয়ারভিত্তিক
রাজনৈতিক

নিরাপত্তা
বিশ্লেষক
মাহমুদ
জান
বাবর
বলেন,
আত্মঘাতী
বোমা
হামলাসহ
টিটিপির
ধারাবাহিক
আক্রমণই
পাকিস্তানকে
আফগানিস্তানের
অভ্যন্তরে
বিমান
হামলা
চালাতে
বাধ্য
করেছে।

মাহমুদ
জান
বাবর
বলেন,
এর
মাধ্যমে
একটি
সুস্পষ্ট
বার্তা
দেওয়া
হয়েছে
যে
আফগান
তালেবান
যদি
তাদের
ভূখণ্ড
থেকে
এই
গোষ্ঠীগুলোকে
(টিটিপি)
নিয়ন্ত্রণ
না
করে,
তবে
পাকিস্তান
আফগান
ভূখণ্ডের
ভেতরে
আঘাত
হানবে।

এই
বিশ্লেষক
বলেন,
সমস্যা
হলো
টিটিপি
আফগান
তালেবানের
অভ্যন্তরে
যথেষ্ট
সমর্থন
পায়।
আর
সে
কারণেই
টিটিপি
যখন
পাকিস্তানের
ভেতরে
কর্মকাণ্ড
চালায়,
তখন
আফগান
সরকার
প্রায়ই
দেখেও
না
দেখার
ভান
করে
থাকে।

মাহমুদ
জান
বাবর
বলেন,
যদি
কাবুল
সরকার
টিটিপির
বিরুদ্ধে
কোনো
পদক্ষেপ
নিতে
যায়,
তবে
তাদের
অভ্যন্তরীণ
নেতৃত্বে
বড়
ধরনের
বিদ্রোহ
দেখা
দিতে
পারে।
তখন
কেবল
টিটিপি
যোদ্ধারাই
নয়,
আফগান
তালেবানের
সাধারণ
সদস্যরাও
হয়তো
বিদ্রোহীদের
সঙ্গে
হাত
মেলাবে।
আরও
খারাপ
কিছু
হলে
কথিত
ইসলামিক
স্টেট
ইন
খোরাসান
প্রভিন্স
(আইএসকেপি)-তে
যোগ
দিতে
পারে।


ছাড়া
লাখ
লাখ
আফগান
শরণার্থীকে
পাকিস্তান
থেকে
বিতাড়িত
করার
সিদ্ধান্ত
দুই
দেশের
সম্পর্ককে
আরও
তিক্ত
করে
তুলেছে।
কয়েক
দশকের
সংঘাত
থেকে
বাঁচতে
কমপক্ষে
৩০
লাখ
আফগান
শরণার্থী
পাকিস্তানে
আশ্রয়
নিয়েছিলেন।