চতুর্থ
প্রস্তাবে
অধ্যাপক
ইউনূস
বলেন,
তরুণ
কৃষি
উদ্যোক্তা
ও
স্থানীয়
ব্যবসায়ীদের
অর্থায়ন,
অবকাঠামো
ও
বৈশ্বিক
অংশীদারত্বের
মাধ্যমে
সহায়তা
দিতে
হবে।
পঞ্চম
প্রস্তাবে
তিনি
রপ্তানি
নিষেধাজ্ঞা
প্রত্যাহারের
আহ্বান
জানিয়ে
বলেন,
বাণিজ্যনীতিকে
খাদ্যনিরাপত্তার
সহায়ক
হতে
হবে,
বাধা
নয়।
ষষ্ঠ
প্রস্তাবে
বলেন,
প্রযুক্তি
ও
উদ্ভাবনের
সুযোগ
নিশ্চিত
করতে
হবে,
বিশেষ
করে
গ্লোবাল
সাউথের
তরুণ
কৃষক
ও
উদ্যোক্তাদের
জন্য।
অধ্যাপক
ইউনূস
বলেন,
‘২০২৪
সালে
৬৭৩
মিলিয়ন
মানুষ
ক্ষুধার্ত
ছিল
অথচ
আমরা
যথেষ্ট
খাদ্য
উৎপাদন
করেছি।
এটি
উৎপাদনের
ব্যর্থতা
নয়—এটি
অর্থনৈতিক
ব্যবস্থার
ব্যর্থতা,
নৈতিক
ব্যর্থতা।’
তিনি
বলেন,
‘ক্ষুধা
দূর
করতে
যেখানে
কয়েক
বিলিয়ন
ডলার
জোগাড়
করা
যায়নি,
সেখানে
অস্ত্র
কিনতে
বিশ্ব
ব্যয়
করেছে
২
দশমিক
৭
ট্রিলিয়ন
ডলার।
একে
কি
আমরা
অগ্রগতি
বলব?’
অর্থনৈতিক
ব্যবস্থার
মৌলিক
পরিবর্তনের
ওপর
জোর
দিয়ে
তিনি
বলেন,
‘আমাদের
পুরো
অর্থনৈতিক
ব্যবস্থা
পুনর্বিবেচনা
করতে
হবে।
পুরোনো
মুনাফাভিত্তিক
ব্যবসাপদ্ধতি
কোটি
কোটি
মানুষকে
পেছনে
ফেলে
দিয়েছে।’
অধ্যাপক
ইউনূস
বলেন,
‘আমাদের
এমন
এক
নতুন
ব্যবসাপদ্ধতি
গড়ে
তুলতে
হবে—সামাজিক
ব্যবসা,
যা
ব্যক্তিগত
মুনাফার
জন্য
নয়,
বরং
সমাজের
সমস্যা
সমাধানের
জন্য।’
প্রধান
উপদেষ্টা
তাঁর
স্বপ্নের
‘তিন
শূন্য
বিশ্ব’
(শূন্য
দারিদ্র্য,
শূন্য
বেকারত্ব
ও
শূন্য
কার্বন
নিঃসরণ)
ধারণা
ব্যাখ্যা
করে
বলেন,
‘এটি
কোনো
কল্পনা
নয়,
এটি
অপরিহার্য—বিশ্ব
বাঁচানোর
একমাত্র
পথ।’
এডমিন 















