সারওয়ার
আলম
আরও
বলেন,
‘অনলাইনে
বাংলাদেশের
যেকোনো
জায়গা
থেকে
ট্রেনের
টিকিট
কাটা
যাচ্ছে।
আজ
সকালবেলার
যে
ট্রেনটা
ছিল,
সেটির
টিকিট
কিন্তু
কাউন্টার
থেকে
মাত্র
১টি
কাটা
হয়েছে,
আর
অনলাইনে
বিভিন্ন
জায়গা
থেকে
কাটা
হয়েছে
প্রায়
২০০টি
টিকিট।
অনলাইনে
টিকিট
আসামাত্র
দ্রুত
শেষ
হয়ে
যাবে—সেটি
তো
কোনোভাবে
মেনে
নেওয়া
যায়
না।
অথচ
যাত্রীরা
ঠিকমতো
টিকিট
পাচ্ছেন
না।
সমস্যাটা
কোন
জায়গায়
সৃষ্টি
হচ্ছে,
সেটি
আমরা
বের
করব।’
জেলা
প্রশাসক
জানান,
যাত্রীসেবার
মান
বাড়াতে
বিশেষ
কোচ
চালুর
উদ্যোগ
নেওয়া
হচ্ছে।
একই
সঙ্গে
স্টেশনের
নিরাপত্তাব্যবস্থা
আরও
জোরদার
করা
হবে,
যাতে
যাত্রীসাধারণ
ছিনতাই
বা
অন্য
কোনো
অপরাধের
শিকার
না
হন।
রেলস্টেশন
পরিদর্শনকালে
জেলা
প্রশাসক
স্টেশনের
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা,
যাত্রীসেবার
মান,
নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ
সার্বিক
কার্যক্রম
ঘুরে
দেখেন।
এ
সময়
তিনি
একাধিক
যাত্রীর
সঙ্গে
কথা
বলে
তাঁদের
সমস্যা
ও
পরামর্শ
শোনেন।
পরে
জেলা
প্রশাসক
রেলওয়ের
সংশ্লিষ্ট
কর্মকর্তাদের
যাত্রীসেবা
আরও
উন্নত
করা,
স্টেশনের
শৃঙ্খলা
বজায়
রাখা,
ভ্রাম্যমাণ
দোকান
ও
অনিয়ম
নিয়ন্ত্রণ
রাখতে
এবং
টিকিট
বিক্রিতে
স্বচ্ছতা
নিশ্চিতে
নির্দেশনা
দেন।
এডমিন 









