রাকসুতে
ছাত্রশিবির-সমর্থিত
‘সম্মিলিত
শিক্ষার্থী
জোটের’
সাধারণ
সম্পাদক
(জিএস)
প্রার্থী
ফজলে
রাব্বি
মো.
ফাহিম
রেজা
ছাত্রদলের
কেন্দ্রীয়
সাংগঠনিক
সম্পাদকের
বিরুদ্ধে
অভিযোগ
তুলেছেন।
ছাত্রদলের
এই
নেতার
বিরুদ্ধে
তিনি
অনলাইনে
জামায়াত-শিবিরের
নামে
গুজব
ছড়ানোর
অভিযোগ
করেছেন।
ফাহিম
রেজা
বলেন,
‘ক্যাম্পাসে
ছাত্রদল,
যুবদল
আর
বিএনপির
বহিরাগতরা
প্রবেশ
করছে।
অথচ
জামায়াত-শিবির
নাকি
অস্ত্রের
প্রশিক্ষণ
দিচ্ছে—ছাত্রদলের
কেন্দ্রীয়
সাংগঠনিক
সম্পাদক
(আমানউল্লাহ
আমান)
অনলাইনে
এমন
গুজব
ছড়াচ্ছেন।’
আজ
বৃহস্পতিবার
বেলা
দুইটার
দিকে
রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের
কেন্দ্রীয়
গ্রন্থাগারের
সামনে
এক
সংবাদ
সম্মেলনে
ফাহিম
রেজা
এসব
অভিযোগ
করেন।
এর
আগে
রাকসুতে
একটি
কেন্দ্রের
বুথের
ভেতর
ছাত্রশিবির-সমর্থিত
প্যানেলের
লিফলেট
পাওয়ার
অভিযোগ
তুলেছেন
‘সর্বজনীন
শিক্ষার্থী
সংসদ’
প্যানেলের
সহসভাপতি
(ভিপি)
প্রার্থী
তাসিন
খান।
সাংবাদিকদের
কাছে
তিনি
এই
অভিযোগ
করেন।
এ
নিয়ে
এক
প্রশ্নের
জবাবে
শিবিরের
এই
জিএস
প্রার্থী
বলেন,
‘বুথের
ভেতর
লিফলেট
সম্মিলিত
শিক্ষার্থী
জোটের
কেউ
রেখে
আসেনি।
এটি
ভোটাররা
রেখে
আসতে
পারে।
তবে
সেটি
দেখার
দায়িত্ব
নির্বাচন
কমিশনের।
কেন্দ্রের
ভেতরে
থাকা
কর্মকর্তাদেরও।’
সংবাদ
সম্মেলনে
শিবির-সমর্থিত
প্যানেলের
সহসভাপতি
(ভিপি)
প্রার্থী
মোস্তাকুর
রহমান
জাহিদ,
সহসাধারণ
সম্পাদক
(এজিএস)
প্রার্থী
সালমান
সাব্বিরসহ
অন্য
প্রার্থীরা
উপস্থিত
ছিলেন।
ফাহিম
রেজা
আরও
অভিযোগ
করেন,
‘ছাত্রদলের
কেন্দ্রীয়
সাংগঠনিক
সম্পাদক
এই
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ছাত্র
নন।
তিনি
বলেছেন,
জামায়াত
নাকি
অস্ত্রের
প্রশিক্ষণ
দিচ্ছে,
ক্যাম্পাসে
ছাত্রশিবির
বহিরাগতদের
প্রবেশ
করাচ্ছে।
এ
রকম
অপপ্রচার
ছাত্রদল
চালাচ্ছে।’
রাকসুর
নির্বাচন
কমিশন
‘পক্ষপাতমূলক
আচরণ
করছে’
অভিযোগ
জানিয়ে
ফাহিম
রেজা
বলেন,
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ফটক
গেটগুলোয়
প্রবেশের
ক্ষেত্রে
শিথিলতা
দেখানো
হচ্ছে।
প্রশাসন
এ
ব্যাপারে
এখন
পর্যন্ত
নিশ্চুপ
ভূমিকা
পালন
করছে।
আমরা
নির্বাচন
কমিশনে
অভিযোগ
জানিয়েছি।
কিন্তু
আমলে
নেওয়া
হচ্ছে
না।
অমোচনীয়
কালির
ব্যবহার
প্রসঙ্গে
ফাহিম
রেজা
বলেন,
‘ভোটে
অমোচনীয়
কালি
ব্যবহার
করার
কথা
থাকলেও
সেটি
হয়নি।
ভোট
দিয়ে
বের
হয়ে
এসেই
কালি
মুছে
যাচ্ছে।’
ফাহিম
রেজা
বলেন,
‘আমরা
শিক্ষার্থীদের
ম্যান্ডেটের
ওপর
আস্থা
রাখি।
আমরা
বিশ্বাস
করি
রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীরা
তাদের
মূল্যবান
ভোট
দিয়ে
সৎ,
যোগ্য
ও
দক্ষ
ব্যক্তির
হাতে
দায়িত্ব
তুলে
দেবেন।
আমরা
নির্বাচনে
থাকব,
তবে
কোনো
অনিয়ম
মেনে
নেব
না।’
এডমিন 









