এ
ছাড়া
রিভারাইন
পিপলের
সংগঠকেরা
মিলে
আমরা
তিস্তা
মহাপরিকল্পনার
বিষয়ে
চীনের
প্রতিনিধিসহ
গণশুনানিতে
আসা
বিশেষজ্ঞদের
সঙ্গে
বৈঠক
করেছি।
দেখেছি
মহাপরিকল্পনায়
অনেক
সীমাবদ্ধতা
আছে।
আমরা
যখন
সীমাবদ্ধতার
কথা
বলেছি,
তখন
মহাপরিকল্পনা-সংশ্লিষ্ট
ব্যক্তিরা
তার
নোট
নিয়েছেন।
আমাদের
জানিয়েছেন,
তাঁরা
নদীতীরের
মানুষের
মতামতকে
গুরুত্বের
সঙ্গে
বিবেচনা
করবেন।
এরপর
বিশেষজ্ঞ
পর্যায়েরও
একটি
সভা
হয়েছে।
গণশুনানি
থেকে
প্রাপ্ত
মতামতের
সমন্বয়
সাধন
সাপেক্ষে
সব
প্রক্রিয়া
সম্পন্ন
করে
তিস্তা
মহাপরিকল্পনার
কাজ
২০২৬
সালের
১
জানুয়ারি
শুরু
করা
যাবে
বলে
আশাবাদ
ব্যক্ত
করেছেন
পানিসম্পদ
উপদেষ্টা।
সম্প্রতি
চীনের
রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের
পররাষ্ট্রসচিবের
সঙ্গে
দেখা
করে
তিস্তা
মহাপরিকল্পনার
কাজে
তাঁদের
আগ্রহ
পুনর্ব্যক্ত
করেছেন।
উপদেষ্টার
আশাবাদের
প্রতি
শ্রদ্ধা
জানিয়েও
তিস্তা
মহাপরিকল্পনার
কাজ
নভেম্বরে
শুরু
করার
দাবিতে
আন্দোলন
করছেন
অনেকে।
অন্তর্বর্তী
সরকার
ফেব্রুয়ারি
মাসে
জাতীয়
নির্বাচনের
তারিখ
ঘোষণা
করেছে।
আন্দোলনকারীরা
মনে
করেন,
জানুয়ারিতে
এ
কাজের
উদ্বোধন
পদ্ধতিগতভাবেও
কঠিন।
এডমিন 









