০৮:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভাঙতে চাওয়ার উত্থান

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
  • 5


নিরাপত্তার
পক্ষে
বিপজ্জনক

‘ভারতের
স্বাধীনতাসংগ্রামের
সময়,
অনেক
বিপ্লবী
সাহিত্য
ব্রিটিশরা
নিষিদ্ধ
করেছিল।
কারণ,
এগুলো
তৎকালীন
ভারতে
তাদের
শাসনের
“নিরাপত্তা”র
পক্ষে
“বিপজ্জনক”
হয়ে
উঠেছিল।’—ইন্ডিয়ানএক্সপ্রেসডটকমের

রকমই
একটা
সংবাদে
এসে
চোখ
পড়ে
সেদিন।
দিনটি
ছিল
৯ই
জুলাই
২০২২।
‘স্বাধীনতার
৭৫
বছর
উপলক্ষে
সরকার
এখন
সাহিত্যের
এই
অংশ
আবার
তুলে
ধরছে।
পরাধীন
ভারতের
সেই
লেখাগুলোকে
জনপ্রিয়
করার
জন্য
অনেক
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রীকেও
কাজে
লাগানো
হয়েছে।’—বেশ
ভালো
লাগছিল
পড়ে।
‘স্বাধীন
স্বর’
নামে
অমৃত
মহোৎসব
ওয়েবসাইটের
একটি
অংশে
বাংলা,
গুজরাতি,
হিন্দি,
কন্নড়,
মারাঠি,
ওড়িয়া,
পাঞ্জাবি,
সিন্ধি,
তামিল,
তেলেগু

উর্দু
ভাষায়
১৯৪৭
সালের
আগে
লেখা
কবিতাগুলো
তুলে
ধরা
হয়েছে।
সংস্কৃতি
মন্ত্রক,
৭৫
সপ্তাহব্যাপী
এই
অমৃত
মহোৎসবে
ব্রিটিশ
রাজের
নিষিদ্ধ
করা
কবিতা,
লেখা

প্রকাশনাগুলো
চিহ্নিত
করেছে।
সেই
সব
লেখাকে
ক্যাটালগ
আকারে
একত্র
করেছে,
যা
ন্যাশনাল
আর্কাইভসের
ওয়েবসাইটে
প্রকাশিত
হয়েছে।
৯টি
আঞ্চলিক
ভাষা—বাংলা,
গুজরাতি,
হিন্দি,
মারাঠি,
কন্নড়,
ওড়িয়া,
পাঞ্জাবি,
সিন্ধি,
তেলেগু,
তামিল

উর্দু
ভাষায়
সেসব
লেখা
প্রকাশিত
হয়েছে।
এগুলো
বেশির
ভাগই
ভারতের
স্বাধীনতাসংগ্রামের
সময়
লেখা।
এই
সুন্দর
কাজও
রাষ্ট্রই
করছে।
আবার
আমাদের
মনে
পড়ছে
কবি
একরাম
আলির
ওই
কথাও,
‘কবিতা
প্রকৃতপক্ষে
এমনই,
যা
হৃদয়
পুঁজে
পরিপূর্ণ
হওয়ার
চেয়েও
ভয়ংকর।
কবিতার
যে
সর্বগ্রাসী
ধ্বংসোন্মুখতা
আছে,
অন্তত
কবির
জীবনে,
হাঙরের
ঢেউয়ে
সাঁতার
কাটার
বিপজ্জনক
সেই
তরঙ্গকে
আমি
দেখতে
চেয়েছিলাম।…দুনিয়ার
কোনো
রাষ্ট্রই
প্রকৃত
কবি

তাঁর
কবিতাকে
স্বাগত
জানাতে
পারেনি।
রাষ্ট্র
কোনো
ব্যক্তির
সৃষ্টিকর্মকে
সহ্য
করতে
পারে
না
যে!’

ট্যাগঃ

ভাঙতে চাওয়ার উত্থান

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫


নিরাপত্তার
পক্ষে
বিপজ্জনক

‘ভারতের
স্বাধীনতাসংগ্রামের
সময়,
অনেক
বিপ্লবী
সাহিত্য
ব্রিটিশরা
নিষিদ্ধ
করেছিল।
কারণ,
এগুলো
তৎকালীন
ভারতে
তাদের
শাসনের
“নিরাপত্তা”র
পক্ষে
“বিপজ্জনক”
হয়ে
উঠেছিল।’—ইন্ডিয়ানএক্সপ্রেসডটকমের

রকমই
একটা
সংবাদে
এসে
চোখ
পড়ে
সেদিন।
দিনটি
ছিল
৯ই
জুলাই
২০২২।
‘স্বাধীনতার
৭৫
বছর
উপলক্ষে
সরকার
এখন
সাহিত্যের
এই
অংশ
আবার
তুলে
ধরছে।
পরাধীন
ভারতের
সেই
লেখাগুলোকে
জনপ্রিয়
করার
জন্য
অনেক
কেন্দ্রীয়
মন্ত্রীকেও
কাজে
লাগানো
হয়েছে।’—বেশ
ভালো
লাগছিল
পড়ে।
‘স্বাধীন
স্বর’
নামে
অমৃত
মহোৎসব
ওয়েবসাইটের
একটি
অংশে
বাংলা,
গুজরাতি,
হিন্দি,
কন্নড়,
মারাঠি,
ওড়িয়া,
পাঞ্জাবি,
সিন্ধি,
তামিল,
তেলেগু

উর্দু
ভাষায়
১৯৪৭
সালের
আগে
লেখা
কবিতাগুলো
তুলে
ধরা
হয়েছে।
সংস্কৃতি
মন্ত্রক,
৭৫
সপ্তাহব্যাপী
এই
অমৃত
মহোৎসবে
ব্রিটিশ
রাজের
নিষিদ্ধ
করা
কবিতা,
লেখা

প্রকাশনাগুলো
চিহ্নিত
করেছে।
সেই
সব
লেখাকে
ক্যাটালগ
আকারে
একত্র
করেছে,
যা
ন্যাশনাল
আর্কাইভসের
ওয়েবসাইটে
প্রকাশিত
হয়েছে।
৯টি
আঞ্চলিক
ভাষা—বাংলা,
গুজরাতি,
হিন্দি,
মারাঠি,
কন্নড়,
ওড়িয়া,
পাঞ্জাবি,
সিন্ধি,
তেলেগু,
তামিল

উর্দু
ভাষায়
সেসব
লেখা
প্রকাশিত
হয়েছে।
এগুলো
বেশির
ভাগই
ভারতের
স্বাধীনতাসংগ্রামের
সময়
লেখা।
এই
সুন্দর
কাজও
রাষ্ট্রই
করছে।
আবার
আমাদের
মনে
পড়ছে
কবি
একরাম
আলির
ওই
কথাও,
‘কবিতা
প্রকৃতপক্ষে
এমনই,
যা
হৃদয়
পুঁজে
পরিপূর্ণ
হওয়ার
চেয়েও
ভয়ংকর।
কবিতার
যে
সর্বগ্রাসী
ধ্বংসোন্মুখতা
আছে,
অন্তত
কবির
জীবনে,
হাঙরের
ঢেউয়ে
সাঁতার
কাটার
বিপজ্জনক
সেই
তরঙ্গকে
আমি
দেখতে
চেয়েছিলাম।…দুনিয়ার
কোনো
রাষ্ট্রই
প্রকৃত
কবি

তাঁর
কবিতাকে
স্বাগত
জানাতে
পারেনি।
রাষ্ট্র
কোনো
ব্যক্তির
সৃষ্টিকর্মকে
সহ্য
করতে
পারে
না
যে!’