২৪
বছর
পর
নিউইয়র্কের
চিত্র
সম্পূর্ণ
ভিন্ন।
যুক্তরাষ্ট্রের
সবচেয়ে
বড়
এই
নগর
এখন
সেখানকার
ইতিহাসে
প্রথম
মুসলিম
মেয়র
নির্বাচিত
করার
জন্য
প্রস্তুত।
সেখানেই
৩৪
বছর
বয়সী
জোহরান
মামদানি
ডেমোক্রেটিক
পার্টির
মনোনয়ন
জিতে
মেয়র
প্রার্থী
হয়েছেন।
প্রশ্ন
হলো,
এত
গভীর
এই
পরিবর্তনের
পেছনে
কী
কাজ
করেছে?
প্রশস্ত
হাসির
অধিকারী
জোহরানের
প্রায়
অপ্রতিরোধ্য
উত্থান
ব্যাখ্যা
করা
যায়
তাঁর
অসাধারণ
বাগ্মিতা
ও
রাজনৈতিক
প্রজ্ঞার
মাধ্যমে।
মার্কিন
রাজনীতিবিদ
আলেক্সান্দ্রিয়া
ওকাসিও-কর্তেজসহ
অনেকে
তাঁকে
বলেছেন,
‘এক
প্রজন্মে
একবার
পাওয়া
যায়
এমন
নেতা।’
মামদানির
সাফল্যের
গল্প
কেবল
ব্যক্তিগত
নয়—এটি
আরও
বড়
এক
ইতিহাসের
অংশ,
যেখানে
৯/১১–এর
পর
কঠিন
পরিস্থিতিতে
পড়া
তরুণ
মুসলিম
নিউইয়র্কবাসী
সংগঠিত
হয়ে
নতুনভাবে
নিজেদের
গড়ে
তুলেছেন।
ইসলামভীতির
উত্থানের
বিপরীতে
প্রতিরোধ
গড়ে
তোলার
প্রয়োজন
থেকেই
জন্ম
নেয়
এই
তরুণ
মুসলিমদের
রাজনৈতিক
জাগরণ।
বছরের
পর
বছর
ধরে
তাঁরা
শহরে
রাজনৈতিক
শক্তি
গড়ে
তুলেছেন,
স্থানীয়
রাজনৈতিক
প্রতিষ্ঠান
তৈরি
করেছেন।
তাঁরা
এমন
এক
নতুন
ধারা
গড়ে
তুলেছেন,
যা
নতুন
পরিচয়কে
গ্রহণ
করে,
সীমাবদ্ধতাকেও
অতিক্রম
করে।
এই
আন্দোলন
নীরবে
ও
ধারাবাহিকভাবে
বেড়ে
উঠেছে
বহু
বছর
ধরে।
জোহরান
মামদানি
আজ
সেই
আন্দোলনের
সবচেয়ে
সফল
ও
পরিপূর্ণ
প্রতিফলন।
নিউইয়র্কের
মুসলিমরা
যেমন
সংগঠিত
হচ্ছেন,
তেমনি
তাঁদের
সংখ্যা
ধারাবাহিকভাবে
বৃদ্ধি
পাচ্ছে।
এর
ফলে
এখন
কোনো
প্রার্থীই
মুসলিম
ভোটারদের
উপেক্ষা
করে
জেতার
আশা
করতে
পারেন
না।
আনুমানিক
হিসাব
অনুযায়ী,
নিউইয়র্ক
সিটিতে
প্রায়
১০
লাখ
মুসলিম
বসবাস
করেন
(ধর্মভিত্তিক
কোনো
সরকারি
পরিসংখ্যান
নেই),
যা
শহরের
ইহুদি
জনগোষ্ঠীর
প্রায়
সমান।
এডমিন 






