০৯:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এশিয়া সফরে সির সঙ্গে চূড়ান্ত চুক্তি চান ট্রাম্প

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
  • 10

হোয়াইট
হাউস
গত
বৃহস্পতিবার
সির
সঙ্গে
বৈঠকের
বিষয়টি
অনিশ্চিত
রেখেই
আনুষ্ঠানিকভাবে
ট্রাম্পের
এশিয়া
সফর
ঘোষণা
করে।

আলোচনার
সঙ্গে
সম্পৃক্ত
একটি
সূত্র
জানায়,
কোনো
পক্ষই
এমন
কোনো
অগ্রগতির
আশা
করছে
না,
যা
বাণিজ্য
সম্পর্ক
পুনরুদ্ধার
করতে
পারে।
বৈঠকের
প্রস্তুতির
জন্য
দুই
পক্ষের
আলোচনায়
গুরুত্ব
দেওয়া
হয়েছে
মতপার্থক্যগুলো
নিয়ন্ত্রণে
রাখা

সামান্য
কিছু
অগ্রগতি
অর্জনের
ওপর।

অস্থায়ী
এক
চুক্তির
আওতায়
সীমিত
পরিমাণে
শুল্কছাড়,
বর্তমান
হার
বৃদ্ধির
সময়সীমা
বাড়ানো
অথবা
চীনের
পক্ষ
থেকে
যুক্তরাষ্ট্রে
উৎপাদিত
সয়াবিন

বোয়িং
বিমান
কেনার
প্রতিশ্রুতি
তাতে
অন্তর্ভুক্ত
থাকতে
পারে।

ওয়াশিংটন
চাইলে
উচ্চক্ষমতার
কম্পিউটার
চিপের
রপ্তানিতে
কিছুটা
শিথিলতা
আনতে
পারে,
এর
বদলে
চীন
বিরল
মাটির
চুম্বক
রপ্তানিতে
আরোপিত
নিয়ন্ত্রণ
কমাতে
পারে—যা
ট্রাম্পকে
ক্ষুব্ধ
করেছিল।
অবশ্য
আলোচনার
ফলাফল
শূন্যও
হতে
পারে।

ট্রাম্প
হুমকি
দিয়েছেন,
চীনের
সঙ্গে
কোনো
চুক্তিতে
পৌঁছানো
না
গেলে
আগামী

নভেম্বর
থেকে
চীনের
পণ্যে
শুল্ক
বাড়িয়ে
মোট
১৫৫
শতাংশ
পর্যন্ত
করা
হবে,
যা
সাময়িকভাবে
স্থগিত
থাকা
পাল্টা
শুল্কযুদ্ধকে
আবার
উসকে
দেবে।

বাণিজ্য
ছাড়াও
দুই
নেতা
তাইওয়ান
ইস্যু

রাশিয়া–ইউক্রেন
যুদ্ধে
যুক্তরাষ্ট্রের
নিষেধাজ্ঞার
মুখে
থাকা
চীনের
মিত্র
রাশিয়া
নিয়ে
আলোচনা
করবেন
বলে
ধারণা
করা
হচ্ছে।

ট্যাগঃ

এশিয়া সফরে সির সঙ্গে চূড়ান্ত চুক্তি চান ট্রাম্প

আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

হোয়াইট
হাউস
গত
বৃহস্পতিবার
সির
সঙ্গে
বৈঠকের
বিষয়টি
অনিশ্চিত
রেখেই
আনুষ্ঠানিকভাবে
ট্রাম্পের
এশিয়া
সফর
ঘোষণা
করে।

আলোচনার
সঙ্গে
সম্পৃক্ত
একটি
সূত্র
জানায়,
কোনো
পক্ষই
এমন
কোনো
অগ্রগতির
আশা
করছে
না,
যা
বাণিজ্য
সম্পর্ক
পুনরুদ্ধার
করতে
পারে।
বৈঠকের
প্রস্তুতির
জন্য
দুই
পক্ষের
আলোচনায়
গুরুত্ব
দেওয়া
হয়েছে
মতপার্থক্যগুলো
নিয়ন্ত্রণে
রাখা

সামান্য
কিছু
অগ্রগতি
অর্জনের
ওপর।

অস্থায়ী
এক
চুক্তির
আওতায়
সীমিত
পরিমাণে
শুল্কছাড়,
বর্তমান
হার
বৃদ্ধির
সময়সীমা
বাড়ানো
অথবা
চীনের
পক্ষ
থেকে
যুক্তরাষ্ট্রে
উৎপাদিত
সয়াবিন

বোয়িং
বিমান
কেনার
প্রতিশ্রুতি
তাতে
অন্তর্ভুক্ত
থাকতে
পারে।

ওয়াশিংটন
চাইলে
উচ্চক্ষমতার
কম্পিউটার
চিপের
রপ্তানিতে
কিছুটা
শিথিলতা
আনতে
পারে,
এর
বদলে
চীন
বিরল
মাটির
চুম্বক
রপ্তানিতে
আরোপিত
নিয়ন্ত্রণ
কমাতে
পারে—যা
ট্রাম্পকে
ক্ষুব্ধ
করেছিল।
অবশ্য
আলোচনার
ফলাফল
শূন্যও
হতে
পারে।

ট্রাম্প
হুমকি
দিয়েছেন,
চীনের
সঙ্গে
কোনো
চুক্তিতে
পৌঁছানো
না
গেলে
আগামী

নভেম্বর
থেকে
চীনের
পণ্যে
শুল্ক
বাড়িয়ে
মোট
১৫৫
শতাংশ
পর্যন্ত
করা
হবে,
যা
সাময়িকভাবে
স্থগিত
থাকা
পাল্টা
শুল্কযুদ্ধকে
আবার
উসকে
দেবে।

বাণিজ্য
ছাড়াও
দুই
নেতা
তাইওয়ান
ইস্যু

রাশিয়া–ইউক্রেন
যুদ্ধে
যুক্তরাষ্ট্রের
নিষেধাজ্ঞার
মুখে
থাকা
চীনের
মিত্র
রাশিয়া
নিয়ে
আলোচনা
করবেন
বলে
ধারণা
করা
হচ্ছে।