নীতীশের
নেতৃত্বে
ভোট
অভিযানের
কথা
বললেও
নরেন্দ্র
মোদি
অথবা
অমিত
শাহ
একবারের
জন্যও
এখনো
জানাননি,
এনডিএ
জিতলে
নীতিশই
হবেন
মুখ্যমন্ত্রী।
আর
এ
কারণেই
এখন
সবার
নজর
ঘুরে
গেছে
নীতীশের
দিকে।
শুরু
হয়েছে
জল্পনা,
রাজনৈতিক
জীবনের
উপান্তে
এসে
নীতীশ
কি
তাহলে
রাজনৈতিক
সন্ন্যাসে
গিয়ে
বিজেপির
হাতে
তুলে
দিয়ে
যাবেন
রাজ্য
শাসনের
ভার?
নাকি
শেষ
বেলায়
ভোল
বদলে
শিবির
বদল
করে
নিজের
প্রাসঙ্গিকতা
আরেকবার
প্রমাণ
করবেন?
তারপর
ভীষ্মের
ইচ্ছামৃত্যুর
মতো
সরে
যাবেন
নিজের
ইচ্ছায়
নিজের
বেছে
নেওয়া
সময়ে?
অথচ
পাদপ্রদীপের
আলোয়
এত
দিন
পর্যন্ত
ছিলেন
ভোটকুশলী
প্রশান্ত
কিশোর,
‘পিকে’
নামে
যিনি
আসমুদ্র
হিমাচলে
পরিচিত।
বিজেপির
নরেন্দ্র
মোদি,
কংগ্রেসের
অমরিন্দর
সিং
(পাঞ্জাব),
অন্ধ্র
প্রদেশের
জগনমোহন
রেড্ডি
(ওয়াইএসআর
কংগ্রেস),
আম
আদমি
পার্টির
অরবিন্দ
কেজরিওয়াল,
ডিএমকের
এম
কে
স্ট্যালিন
ও
পশ্চিমবঙ্গের
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়দের
ক্ষমতাসীন
করার
পেছনে
তাঁর
হাতযশ
সর্বজনস্বীকৃত।
এতকাল
যিনি
ছিলেন
‘কিংমেকার’,
তিনি
এবার
রাজা
হওয়ার
বাসনায়
গত
তিন
বছর
ধরে
বিহার
চষে
বেরিয়েছেন।
দল
গড়ে
রাজ্য
শাসনের
খোয়াব
দেখছেন।
প্রশান্তের
এই
বাসনা
কোন
দল
বা
কোন
জোটকে
ডুবিয়ে
কাকে
ভাসাবে,
এই
নিয়ে
এত
দিন
ধরে
চলেছে
চুলচেরা
বিশ্লেষণ।
পিকেই
টেনে
নিয়েছিলেন
প্রচারের
সব
আলো
তাঁর
মুখে।
অথচ
এখন,
প্রচার
যখন
তুঙ্গে,
তখন
হঠাৎই
সব
আলো
টেনে
নিয়েছেন
নীতীশ
কুমার।
তাঁকে
ঘিরে
শুরু
হয়েছে
সব
জল্পনা।
আর,
সেই
জল্পনার
সুযোগ
করে
দিয়েছে
বিজেপির
সিদ্ধান্তহীনতা।
নীতীশকে
আগাম
মুখ্যমন্ত্রী
ঘোষণা
না
করার
মাশুল
বিজেপিকে
দিতে
হবে
কি
না,
শুরু
হয়েছে
সেই
কানাকানি।
এডমিন 






