যুক্তরাষ্ট্রের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বলেন,
‘আমরা
পাকিস্তানের
সঙ্গে
কৌশলগত
সম্পর্ক
বাড়ানোর
একটি
সুযোগ
দেখছি।
আর
আমার
মনে
হয়
আমরা
এই
সিদ্ধান্ত
নিয়েছি।
আমাদের
কাজ
হলো
যতগুলো
দেশের
সাথে
সম্ভব
অভিন্ন
স্বার্থের
বিষয়গুলোতে
কীভাবে
কাজ
করা
যায়,
তা
খুঁজে
বের
করা।’
এ
বিষয়ে
রুবিও
আরও
বলেন,
‘আমরা
মনে
করি,
কূটনৈতিক
ও
অনুরূপ
বিষয়গুলোতে
ভারতীয়রা
অত্যন্ত
পরিপক্ব।
দেখুন,
আমাদের
যেসব
দেশের
সঙ্গে
সম্পর্ক
নেই,
ভারতের
সেসব
দেশের
সঙ্গেও
সম্পর্ক
রয়েছে।
সুতরাং
এটি
পরিণত
ও
বাস্তববাদী
পররাষ্ট্র
নীতিরই
একটি
অংশ।
আমি
মনে
করি
না,
পাকিস্তানের
সঙ্গে
আমরা
এমন
কোনো
সম্পর্কে
আবদ্ধ
হচ্ছি,
যেটা
ভারতের
সঙ্গে
আমাদের
গভীর,
ঐতিহাসিক
ও
গুরুত্বপূর্ণ
সম্পর্ক
ও
বন্ধুত্বের
ক্ষতি
করবে।’
সম্প্রতি
যুক্তরাষ্ট্র
ও
পাকিস্তানের
সম্পর্কে
উন্নতি
দেখা
গেছে।
ভারতের
সঙ্গে
পাকিস্তানের
সম্ভাব্য
যুদ্ধ
এড়ানো
এবং
বিষয়টি
সমাধানে
যুক্তরাষ্ট্র
ও
প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড
ট্রাম্পের
ভূমিকা
ইসলামাবাদ
স্বীকৃতি
দেওয়ায়
এমনটা
হয়েছে
কি
না,
এমন
প্রশ্নও
করা
হয়
রুবিওকে।
এ
বিষয়ে
একজন
সাংবাদিক
তাঁর
কাছে
জানতে
চান,
‘আপনার
মতে
এই
পরিবর্তনের
পেছনে
আসল
বাঁকবদল
ছিল
কোনটি?’
এডমিন 











