সেতুটি
চালু
হওয়ার
সময়
থেকে
(গত
বছরের
১৫
ডিসেম্বর
থেকে
১৫
মে
পর্যন্ত)
মোট
৫২
লাখ
৬৭
হাজার
৬৪০
টাকা
আয়
হয়।
এর
মধ্যে
পরিচালনা,
রক্ষণাবেক্ষণ
ও
সংস্কারে
খরচ
হয়
১২
লাখ
৪০
হাজার
৪০
টাকা
এবং
নির্মাণকাজে
১৫
লাখ
৪০
হাজার
টাকা।
সব
ব্যয়
বাদে
অবশিষ্ট
থাকে
২৪
লাখ
৮৭
হাজার
৬০০
টাকা।
এই
অর্থের
হিসাব
প্রকাশ
করে
পরিচালনা
কমিটি
সংবাদ
সম্মেলন
করে,
যা
নিয়ে
প্রথম
আলোতে
গত
১১
জুলাই
‘সেতু
থেকে
আয়
৫২
লাখ
টাকা’
শিরোনামে
প্রতিবেদন
প্রকাশিত
হয়।
ওই
অবশিষ্ট
টাকা
থেকেই
এবার
১২
লাখ
টাকা
ধর্মীয়,
শিক্ষা
ও
সেবামূলক
কাজে
বিতরণ
করা
হয়েছে।
সেতু
পরিচালনা
কমিটির
সদস্য
মো.
ওয়ালি
উল্লাহ,
প্রভাত
চন্দ্র
সাহা
ও
পংকজ
সাংমা
বলেন,
সেতুর
আয়
থেকে
গতকাল
কুল্লাগড়া
রামকৃষ্ণ
আশ্রমের
অনাথালয়
নির্মাণে
২
লাখ,
দুর্গাপুর
পৌর
কবরস্থান
উন্নয়নে
১
লাখ,
ঝানজাইল,
লক্ষ্মীপুর,
মৌ
ও
দুর্গাপুর
কাচারি
মাদ্রাসাসহ
বিভিন্ন
মসজিদ,
মন্দির,
গির্জা
ও
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
বিভিন্ন
অঙ্কে
মোট
১২
লাখ
টাকা
চেক
দেওয়া
হয়েছে।
এতে
সাম্প্রদায়িক
সম্প্রীতির
বন্ধন
আরও
দৃঢ়
হবে
বলে
তাঁরা
আশা
করেন।
এডমিন 








