১০:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উইটনের অনন্য উদ্যোগ: দেশে প্রথম ইসলামি স্টাডিজ প্রজেক্টের প্রদর্শনী

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
  • 5

প্রদর্শনীটির
সার্বিক
সমন্বয়
করেন
উইটন
ইন্টারন্যাশনাল
স্কুলের
জুনিয়র
শাখার
ভাইস
প্রিন্সিপাল
সৈয়দা
মিরা
তাবাসসুম।
সহযোগিতায়
ছিলেন
সিনিয়র
শাখার
ভাইস
প্রিন্সিপাল
পারভীন
কাদের,
আর্লি
ইয়ার্স
অ্যান্ড
জুনিয়র
স্কুলের
ভাইস
প্রিন্সিপাল
মহসিনা
শারমিন
নিশাত,
ভাইস
প্রিন্সিপাল
সাইদা
নাঈম
এবং
ইন-চার্জ
শামীমা
ইয়াসমিন।

আয়োজনটি
সম্পর্কে
সৈয়দা
মিরা
তাবাসসুম
বলেন,
‘এই
প্রদর্শনীর
লক্ষ্য
ছিল
শিক্ষার্থীদের
শেখানো
যে
ইসলাম
কেবল
নামাজ,
রোজা
বা
দোয়া
নয়,
বরং
এটি
জীবনের
প্রতিটি
দিকের
সঠিক
দিকনির্দেশনা।
ইসলাম
গবেষণার,
চিন্তার

অনুসন্ধানের
ধর্ম—যা
মানুষকে
জ্ঞানের
পথে
আহ্বান
জানায়।
সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়
হলো,
ইসলাম
শিশুদের
শেখায়
মানবতা,
সহানুভূতি

দায়িত্ববোধ।’

আরবি

আল-কুরআন
কো–অর্ডিনেটর
মাওলানা
মাসুম
বিল্লাহ
বলেন,
‘আমাদের
শিক্ষার্থীরা
পবিত্র
কোরআনের
আয়াত

নবীদের
কাহিনি
শুধু
মুখস্থ
করছে
না,
বরং
চিন্তা
করছে,
প্রশ্ন
করছে,
ব্যাখ্যা
করছে।
যা
ইসলামি
শিক্ষার
প্রকৃত
উদ্দেশ্য।
এই
প্রদর্শনীর
প্রতিটি
প্রকল্পে
শিক্ষার্থীদের
প্রাণবন্ত
কার্যক্রম
দেখেছি।
কেউ
মহান
আল্লাহর
সৃষ্টিজগৎ
নিয়ে
গবেষণা
করছে,
কেউ
নবীদের
জীবনের
কাহিনি
চিত্রায়িত
করছে,
কেউ
ইসলামি
আদর্শকে
আধুনিক
বিজ্ঞানের
সঙ্গে
যুক্ত
করছে,
কেউ
আবার
সমাজকল্যাণের
দৃষ্টিকোণ
থেকে
জাকাত,
রোজা

নামাজের
প্রভাব
তুলে
ধরছে।’

ট্যাগঃ

উইটনের অনন্য উদ্যোগ: দেশে প্রথম ইসলামি স্টাডিজ প্রজেক্টের প্রদর্শনী

আপডেট সময়ঃ ১২:০৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

প্রদর্শনীটির
সার্বিক
সমন্বয়
করেন
উইটন
ইন্টারন্যাশনাল
স্কুলের
জুনিয়র
শাখার
ভাইস
প্রিন্সিপাল
সৈয়দা
মিরা
তাবাসসুম।
সহযোগিতায়
ছিলেন
সিনিয়র
শাখার
ভাইস
প্রিন্সিপাল
পারভীন
কাদের,
আর্লি
ইয়ার্স
অ্যান্ড
জুনিয়র
স্কুলের
ভাইস
প্রিন্সিপাল
মহসিনা
শারমিন
নিশাত,
ভাইস
প্রিন্সিপাল
সাইদা
নাঈম
এবং
ইন-চার্জ
শামীমা
ইয়াসমিন।

আয়োজনটি
সম্পর্কে
সৈয়দা
মিরা
তাবাসসুম
বলেন,
‘এই
প্রদর্শনীর
লক্ষ্য
ছিল
শিক্ষার্থীদের
শেখানো
যে
ইসলাম
কেবল
নামাজ,
রোজা
বা
দোয়া
নয়,
বরং
এটি
জীবনের
প্রতিটি
দিকের
সঠিক
দিকনির্দেশনা।
ইসলাম
গবেষণার,
চিন্তার

অনুসন্ধানের
ধর্ম—যা
মানুষকে
জ্ঞানের
পথে
আহ্বান
জানায়।
সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়
হলো,
ইসলাম
শিশুদের
শেখায়
মানবতা,
সহানুভূতি

দায়িত্ববোধ।’

আরবি

আল-কুরআন
কো–অর্ডিনেটর
মাওলানা
মাসুম
বিল্লাহ
বলেন,
‘আমাদের
শিক্ষার্থীরা
পবিত্র
কোরআনের
আয়াত

নবীদের
কাহিনি
শুধু
মুখস্থ
করছে
না,
বরং
চিন্তা
করছে,
প্রশ্ন
করছে,
ব্যাখ্যা
করছে।
যা
ইসলামি
শিক্ষার
প্রকৃত
উদ্দেশ্য।
এই
প্রদর্শনীর
প্রতিটি
প্রকল্পে
শিক্ষার্থীদের
প্রাণবন্ত
কার্যক্রম
দেখেছি।
কেউ
মহান
আল্লাহর
সৃষ্টিজগৎ
নিয়ে
গবেষণা
করছে,
কেউ
নবীদের
জীবনের
কাহিনি
চিত্রায়িত
করছে,
কেউ
ইসলামি
আদর্শকে
আধুনিক
বিজ্ঞানের
সঙ্গে
যুক্ত
করছে,
কেউ
আবার
সমাজকল্যাণের
দৃষ্টিকোণ
থেকে
জাকাত,
রোজা

নামাজের
প্রভাব
তুলে
ধরছে।’