সংবাদ
সম্মেলনে
চার
দফা
দাবি
তুলে
ধরে
আবুল
বাশার
বলেন,
‘বাংলাদেশের
জনগণের
জন্য
চব্বিশের
অভ্যুত্থানের
একটা
সেরা
অর্জন
হতে
পারে
পাচাররোধী
আইন।
সরকারকে
এ
লক্ষ্যে
সর্বোচ্চ
উদ্যোগী
হতে
হবে।’
পরে
তিনি
‘অবৈধ
অর্থ
উদ্ধার
ও
গণমুখী
বিনিয়োগ
জাতীয়
সংস্থা’
গঠনে
প্রস্তাবিত
আইন
বাস্তবায়ন,
‘অহিংস
গণ–অভ্যুত্থান
বাংলাদেশ’–এর
নেতাদের
নামে
দায়ের
করা
মিথ্যা
মামলা
প্রত্যাহার,
কৃষিপণ্যের
মূল্য
নির্ধারণে
কৃষকের
মতামত
নেওয়া
এবং
রাষ্ট্রের
ক্ষমতা
ও
সম্পদের
ওপর
জনগণের
মালিকানা
প্রতিষ্ঠার
জন্য
রাষ্ট্রের
পূর্ণাঙ্গ
সংস্কার
করার
দাবি
জানান।
এসব
দাবিতে
৩১
অক্টোবর
দুপুরে
ঠাকুরগাঁও
বড়
মাঠে
রংপুর,
৪
নভেম্বর
ঝিনাইদহ
জেলার
মহেশপুর
উপজেলার
আলমপুর
সরকারি
প্রাথমিক
বিদ্যালয়
মাঠে
খুলনা,
৮
নভেম্বর
সকালে
ময়মনসিংহের
সার্কিট
হাউস
মাঠে,
১৩
নভেম্বর
দুপুরে
চাঁদপুরের
বাবুরহাট
সরকারি
কলেজ
মাঠে
চট্টগ্রাম
বিভাগের
সমাবেশ
অনুষ্ঠিত
হবে।
তা
ছাড়া
১৪
নভেম্বর
দুপুরে
শরীয়তপুরের
জাজিরা
থানার
বিকেনগর
হাইস্কুল
মাঠেও
একটি
সমাবেশ
এবং
২৯
নভেম্বর
সকালে
ঢাকায়
জাতীয়
সমাবেশ
করার
ঘোষণা
দেন
আবুল
বাশার।
এডমিন 








