০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অস্বাস্থ্যকর খাবারে অপুষ্টির ঝুঁকি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
  • 5

খাদ্য

পুষ্টি
বিষয়ে
একাধিক
গবেষণার
ফলাফল
উদ্ধৃত
করে
বক্তব্য
উপস্থাপন
করেন
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইনস্টিটিউট
অব
নিউট্রিশন
অ্যান্ড
ফুড
সায়েন্সেসের
অধ্যাপক
নাজমা
শাহীন।
তিনি
বলেন,
খাদ্যের
দাম

মানুষের
আর্থিক
সংগতির
সঙ্গে
মানুষের
নিয়মিত
খাবারের
সম্পর্ক
আছে।
২০২০
সালে
দেখা
গিয়েছিল
প্রয়োজনীয়
পুষ্টিমানসম্পন্ন
খাবার
খাওয়ার
সংগতি
আছে
৪১
শতাংশ
পরিবারের।
২০২৪
সালে

হার
কমে
দাঁড়ায়
৩৬
দশমিক

শতাংশে।
অর্থাৎ
পরিস্থিতির
অবনতি
ঘটেছে।

নাজমা
শাহীন
বলেন,
অস্বাস্থ্যকর
খাবারকে
‘রিফরমুলেশন’
করে
স্বাস্থ্যকর
খাবারে
পরিণত
করা
যায়
এবং
তা
করতে
হবে।
তবে
মানুষের
স্বভাবে
বা
অভ্যাসে
পরিবর্তন
করা
কঠিন।
ক্ষতিকর
জেনে
মানুষ
লবণ
কম
খেতে
রাজি
আছে,
কিন্তু
চিনির
ক্ষেত্রে
তা
দেখা
যায়
না।

বৈঠকে
একাধিক
অংশগ্রহণকারী
শিশুদের
অপুষ্টি,
খাদ্যাভ্যাস

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
শিশুরা
কী
খায়,
কেন
খায়—এসব
নিয়ে
বিস্তারিত
আলোচনা
করেন।

বাংলাদেশ
মেডিকেল
বিশ্ববিদ্যালয়ের
পাবলিক
হেলথ
অ্যান্ড
ইনফরমেটিকস
বিভাগের
সহযোগী
অধ্যাপক
খালেকুজ্জামান
বলেন,
ঢাকা
শহরে
একটি
ছোট
গবেষণায়
সকালে

বিকেলের
পালায়
স্কুলে
আসা
শিক্ষার্থীদের
খাবারের
তালিকায়
দেখা
গেছে,

শতাংশ
শিক্ষার্থী
বাসা
থেকে
খাবার
আনে,
৪০
শতাংশ
শিক্ষার্থী
খাবার
কেনে।
তালিকা
পর্যালোচনায়
দেখা
গেছে,
শিক্ষার্থীদের
৮০
শতাংশই
অস্বাস্থ্যকর
খাবার
খায়।
সকালে
স্কুল
করা
শিক্ষার্থীদের
খাবার
বেশি
খারাপ।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

অস্বাস্থ্যকর খাবারে অপুষ্টির ঝুঁকি

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫

খাদ্য

পুষ্টি
বিষয়ে
একাধিক
গবেষণার
ফলাফল
উদ্ধৃত
করে
বক্তব্য
উপস্থাপন
করেন
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইনস্টিটিউট
অব
নিউট্রিশন
অ্যান্ড
ফুড
সায়েন্সেসের
অধ্যাপক
নাজমা
শাহীন।
তিনি
বলেন,
খাদ্যের
দাম

মানুষের
আর্থিক
সংগতির
সঙ্গে
মানুষের
নিয়মিত
খাবারের
সম্পর্ক
আছে।
২০২০
সালে
দেখা
গিয়েছিল
প্রয়োজনীয়
পুষ্টিমানসম্পন্ন
খাবার
খাওয়ার
সংগতি
আছে
৪১
শতাংশ
পরিবারের।
২০২৪
সালে

হার
কমে
দাঁড়ায়
৩৬
দশমিক

শতাংশে।
অর্থাৎ
পরিস্থিতির
অবনতি
ঘটেছে।

নাজমা
শাহীন
বলেন,
অস্বাস্থ্যকর
খাবারকে
‘রিফরমুলেশন’
করে
স্বাস্থ্যকর
খাবারে
পরিণত
করা
যায়
এবং
তা
করতে
হবে।
তবে
মানুষের
স্বভাবে
বা
অভ্যাসে
পরিবর্তন
করা
কঠিন।
ক্ষতিকর
জেনে
মানুষ
লবণ
কম
খেতে
রাজি
আছে,
কিন্তু
চিনির
ক্ষেত্রে
তা
দেখা
যায়
না।

বৈঠকে
একাধিক
অংশগ্রহণকারী
শিশুদের
অপুষ্টি,
খাদ্যাভ্যাস

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
শিশুরা
কী
খায়,
কেন
খায়—এসব
নিয়ে
বিস্তারিত
আলোচনা
করেন।

বাংলাদেশ
মেডিকেল
বিশ্ববিদ্যালয়ের
পাবলিক
হেলথ
অ্যান্ড
ইনফরমেটিকস
বিভাগের
সহযোগী
অধ্যাপক
খালেকুজ্জামান
বলেন,
ঢাকা
শহরে
একটি
ছোট
গবেষণায়
সকালে

বিকেলের
পালায়
স্কুলে
আসা
শিক্ষার্থীদের
খাবারের
তালিকায়
দেখা
গেছে,

শতাংশ
শিক্ষার্থী
বাসা
থেকে
খাবার
আনে,
৪০
শতাংশ
শিক্ষার্থী
খাবার
কেনে।
তালিকা
পর্যালোচনায়
দেখা
গেছে,
শিক্ষার্থীদের
৮০
শতাংশই
অস্বাস্থ্যকর
খাবার
খায়।
সকালে
স্কুল
করা
শিক্ষার্থীদের
খাবার
বেশি
খারাপ।