আনজুম
নাজির
আরও
বলেন,
‘সাধারণত
পাহাড়ের
কুয়াশাচ্ছন্ন
চূড়ায়
এ
ধরনের
মেঘের
স্তর
সৃষ্টি
হয়
এবং
তা
কিছুক্ষণের
মধ্যেই
জলীয়
বাষ্প
আকারে
মিলিয়ে
যায়।’
এ
ধরনের
পরিবেশগত
ঘটনা
আকাশে
ঢেউখেলানো
কিংবা
মহাকাশের
মতো
আকার
তৈরি
করে।
বিবিসির
এক
প্রতিবেদনে
বলা
হয়,
লাতিন
শব্দ
‘লেন্টিকুলারিস’
থেকে
এসেছে
এই
মেঘের
নাম,
যার
অর্থ
‘লেন্স
আকৃতির’।
এই
লেন্টিকুলার
মেঘ
হলো
সবচেয়ে
বিরল
মেঘের
মধ্যে
একটি।
এই
মেঘ
সাধারণত
পাহাড়
বা
টিলার
কাছে
তৈরি
হয়,
যখন
বাতাস
স্থির
ও
আর্দ্র
থাকে।
বাতাস
যখন
কোনো
পাহাড়
বা
টিলার
ওপর
দিয়ে
প্রবাহিত
হয়,
তখন
এটি
স্থির
ঢেউয়ের
মতো
একটি
মেঘের
স্তর
তৈরি
করে।
সূর্যোদয়
বা
সূর্যাস্তের
সময়
যখন
আলো
এই
মেঘের
ওপর
পড়ে,
তখন
ব্যতিক্রমী
লালচে
বা
বর্ণিল
আভা
তৈরি
হয়।
এডমিন 






