‘আইপিসি
অ্যানালাইসিস
রিপোর্ট
অন
দ্য
অ্যাকিউট
ফুড
ইনসিকিউরিটি
সিচুয়েশন,
বাংলাদেশ’
(বাংলাদেশে
তীব্র
খাদ্যনিরাপত্তাহীনতাবিষয়ক
বিশ্লেষণ
প্রতিবেদন)
শিরোনামে
গতকাল
প্রকাশিত
প্রতিবেদনে
বলা
হয়,
৩৬
জেলায়
বসবাসরত
৯
কোটি
৬৬
লাখের
বেশি
মানুষের
খাদ্যনিরাপত্তা
পরিস্থিতি
বিশ্লেষণ
করা
হয়েছে।
এ
বছর
কোনো
জেলায়
ধাপ–৫
অর্থাৎ
দুর্ভিক্ষ
দেখা
যায়নি,
দেখা
যাওয়ার
আশঙ্কাও
নেই।
জানুয়ারি
থেকে
এপ্রিলে
খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার
ধাপ–৪
বা
জরুরি
অবস্থাতেও
ছিল
না
কোনো
জেলার
জনগোষ্ঠী।
তবে
ডিসেম্বরের
মধ্যে
কক্সবাজার
ও
ভাসানচরে
রোহিঙ্গা
জনগোষ্ঠীর
মানুষের
খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
জরুরি
অবস্থা
দেখা
দিতে
পারে।
এ
সংখ্যা
৩
লাখ
৬০
হাজারের
বেশি
হতে
পারে।
প্রতিবেদনে
এ
বছরের
জানুয়ারি
থেকে
এপ্রিল
মাস
পর্যন্ত
এবং
মে
থেকে
ডিসেম্বর
মাস
পর্যন্ত
খাদ্যনিরাপত্তা
ঝুঁকির
তথ্য
আলাদাভাবে
তুলে
ধরা
হয়।
প্রতিবেদনে
বলা
হয়,
জানুয়ারি
থেকে
এপ্রিলে
৩৬টি
জেলার
মধ্যে
১৬টি
জেলার
(রোহিঙ্গা
জনগোষ্ঠীসহ)
১
কোটি
৫৫
লাখ
মানুষ
খাদ্যসংকট
বা
ধাপ
৩–এ
ছিল।
আর
মে
থেকে
ডিসেম্বরের
মধ্যে
১৩টি
জেলার
১
কোটি
৬০
লাখ
মানুষ
খাদ্যসংকট
বা
ধাপ–৩
এর
সম্মুখীন
হচ্ছে।
জেলাগুলো
হচ্ছে
বরগুনা,
ভোলা,
পটুয়াখালী,
বান্দরবান,
রাঙামাটি,
বাগেরহাট,
সাতক্ষীরা,
জামালপুর,
সিরাজগঞ্জ,
গাইবান্ধা,
কুড়িগ্রাম,
সুনামগঞ্জ
ও
কক্সবাজার।
এডমিন 






