জুনিয়র
অ্যাম্পিউটি
ফুটবল
লঞ্চিং
প্রোগ্রাম
ও
ফাইনাল
এক্সিবিশন
ম্যাচে
অংশ
নিতে
মায়ের
সঙ্গে
বগুড়ার
শেরপুর
থেকে
এসেছে
১৩
বছর
বয়সী
লামিয়া
জাহান।
সে
ষষ্ঠ
শ্রেণির
একজন
শিক্ষার্থী।
মা
ফারজানা
বেগম
বলেন,
লামিয়ার
বয়স
যখন
সাত
বছর,
তখন
বেড়াতে
গিয়ে
এক
দুর্ঘটনায়
পা
হারায়
লামিয়া।
একই
দুর্ঘটনায়
তাঁর
বাবা
লিটন
মণ্ডলও
এক
পা
হারান।
গ্রামে
লিটন
মণ্ডলের
একটি
চায়ের
দোকান
আছে,
সেখান
থেকে
যা
রোজগার
হয়,
তা
দিয়েই
চলে
সংসার।
ফারজানা
বলেন,
‘আমরা
চাই
না
আমাদের
মেয়ে
কারও
বোঝা
হয়ে
থাকুক।
তাই
ওকে
ভালো
স্কুলে
পড়াচ্ছি।’
লামিয়া
জানায়,
পড়ালেখা
করতে
তার
যেমন
ভালো
লাগে,
খেলাধুলা
করতেও
তেমনই
ভালো
লাগে।
বাড়িতে
সে
এমন
খেলাধুলা
করার
সুযোগ
পায়
না।
প্রশিক্ষণ
ক্যাম্পের
এই
কয়েক
দিন
খুব
ভালো
কেটেছে
তার।
এডমিন 












