১০:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় ব্যাংক খুলেছে, নেই নগদ অর্থ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
  • 10


‘আমরা
আর
পারছি
না’

গাজায়
একসময়
ব্যাংক
লেনদেন
এক
ঘণ্টার
কম
সময়ের
মধ্যে
শেষ
হয়ে
যেত
জানিয়ে
সাত
সন্তানের
মা
ইমান
আল-জাবারি
বলেন,
‘এখন
ব্যাংকে
লেনদেন
করতে
আপনাকে
দুই
বা
তিন
দিন
যেতে
হয়।
একাধিকবার
যাতায়াত
করতে
হয়।
পুরোটা
সময়
দাঁড়িয়ে
থাকতে
হয়।
এত
কিছু
করে
আপনি
৪০০-৫০০
শেকেলের
(১২৩-১৫৩
ডলার)
মতো
তুলতে
পারবেন।
বর্তমানে
অতি
উচ্চমূল্যের
বাজারে
এই
অর্থ
দিয়ে
কী
কেনা
যায়
বলেন?
আমরা
আর
পারছি
না।’

নগদ
অর্থের
ঘাটতি
অধিকাংশ
গাজাবাসীর
জন্য
সমস্যা
সৃষ্টি
করলেও
কিছু
মানুষ
এই
সংকটকে
জীবিকার
উপায়
হিসেবে
কাজে
লাগাচ্ছেন।
মানাল
আল-সাইদির
মতো
কেউ
কেউ
ছেঁড়া-ফাটা
ব্যাংক
নোট
জোড়াতালি
দেওয়ার
কাজ
করছেন।
এতে
তাঁদের
রুটি-রুজি
জুটছে।
৪০
বছর
বয়সী
এই
নারী
বলেন,
‘কাজ
করে
আমি
দৈনিক
২০-৩০
শেকেল
(৬-৯
ডলার)
আয়
করতে
পারি।
যা
আয়
হয়,
তা
দিয়ে
আমি
একটি
রুটি,
অল্প
শিম

ভাজাপোড়াসহ
টুকটাক
কিছু
কিনতে
পারি।’

ধ্বংসস্তূপে
পরিণত
হওয়া
গাজায়
সবজির
দাম
আকাশছোঁয়া।
মানাল
আল-সাইদি
বলেন,
‘সবজি
বা

জাতীয়
অন্য
কিছু
কেনার
মতো
অর্থ
আমি
আয়
করতে
পানি
না।
আমার
যা
আয়
হয়,
তা
দিয়ে
কোনোমতে
দিন
চলে
যায়।’

নগদ
অর্থসংকটে
জর্জরিত
গাজার
অনেক
মানুষকে
ডিম
বা
চিনির
মতো
প্রয়োজনীয়
জিনিস
কেনার
জন্যও
ব্যাংক
অ্যাপের
মাধ্যমে
ইলেকট্রনিক
লেনদেনে
ভরসা
করতে
হচ্ছে।
এই
সংকটে
বিক্রেতারা
অতিরিক্ত
দাম
আদায়
করছেন।

ট্যাগঃ

রাকসু তহবিলের ২২ বছরের টাকার হিসাব নেই রাবি প্রশাসনের কাছে

গাজায় ব্যাংক খুলেছে, নেই নগদ অর্থ

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫


‘আমরা
আর
পারছি
না’

গাজায়
একসময়
ব্যাংক
লেনদেন
এক
ঘণ্টার
কম
সময়ের
মধ্যে
শেষ
হয়ে
যেত
জানিয়ে
সাত
সন্তানের
মা
ইমান
আল-জাবারি
বলেন,
‘এখন
ব্যাংকে
লেনদেন
করতে
আপনাকে
দুই
বা
তিন
দিন
যেতে
হয়।
একাধিকবার
যাতায়াত
করতে
হয়।
পুরোটা
সময়
দাঁড়িয়ে
থাকতে
হয়।
এত
কিছু
করে
আপনি
৪০০-৫০০
শেকেলের
(১২৩-১৫৩
ডলার)
মতো
তুলতে
পারবেন।
বর্তমানে
অতি
উচ্চমূল্যের
বাজারে
এই
অর্থ
দিয়ে
কী
কেনা
যায়
বলেন?
আমরা
আর
পারছি
না।’

নগদ
অর্থের
ঘাটতি
অধিকাংশ
গাজাবাসীর
জন্য
সমস্যা
সৃষ্টি
করলেও
কিছু
মানুষ
এই
সংকটকে
জীবিকার
উপায়
হিসেবে
কাজে
লাগাচ্ছেন।
মানাল
আল-সাইদির
মতো
কেউ
কেউ
ছেঁড়া-ফাটা
ব্যাংক
নোট
জোড়াতালি
দেওয়ার
কাজ
করছেন।
এতে
তাঁদের
রুটি-রুজি
জুটছে।
৪০
বছর
বয়সী
এই
নারী
বলেন,
‘কাজ
করে
আমি
দৈনিক
২০-৩০
শেকেল
(৬-৯
ডলার)
আয়
করতে
পারি।
যা
আয়
হয়,
তা
দিয়ে
আমি
একটি
রুটি,
অল্প
শিম

ভাজাপোড়াসহ
টুকটাক
কিছু
কিনতে
পারি।’

ধ্বংসস্তূপে
পরিণত
হওয়া
গাজায়
সবজির
দাম
আকাশছোঁয়া।
মানাল
আল-সাইদি
বলেন,
‘সবজি
বা

জাতীয়
অন্য
কিছু
কেনার
মতো
অর্থ
আমি
আয়
করতে
পানি
না।
আমার
যা
আয়
হয়,
তা
দিয়ে
কোনোমতে
দিন
চলে
যায়।’

নগদ
অর্থসংকটে
জর্জরিত
গাজার
অনেক
মানুষকে
ডিম
বা
চিনির
মতো
প্রয়োজনীয়
জিনিস
কেনার
জন্যও
ব্যাংক
অ্যাপের
মাধ্যমে
ইলেকট্রনিক
লেনদেনে
ভরসা
করতে
হচ্ছে।
এই
সংকটে
বিক্রেতারা
অতিরিক্ত
দাম
আদায়
করছেন।