পরিবারের
কাছে
তিনি
কাস্টমস
কর্মকর্তা।
ফেনীর
স্থানীয়
লোকজনের
কাছে
কখনো
দিনমজুর,
কখনো
ফল
ব্যবসায়ী।
আবার
কেউ
কেউ
তাঁকে
চাকরিপ্রত্যাশী
হিসেবেও
চেনেন।
কিন্তু
তিনি
আসলে
কে—এ
প্রশ্নের
উত্তর
মেলেনি
এখনো।
মৌলভীবাজার
জেলার
কুলাউড়া
উপজেলার
ভূইগাঁও
ইউনিয়নের
দাউদপুর
গ্রামের
মো.
ইমানি
মিয়ার
ছেলে
আবদুল
আহাদের
(৪৬)
পরিচয়
নিয়ে
এমনই
ধোঁয়াশা
তৈরি
হয়েছে।
গত
বুধবার
ফেনীর
ছাগলনাইয়া
উপজেলা
স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্স
প্রাঙ্গণ
থেকে
তাঁর
লাশ
উদ্ধার
করা
হয়।
স্থানীয়
লোকজন
বলছেন,
এলাকায়
দিনমজুরের
কাজ
করতেন।
কেউ
বলছেন,
ফল
ব্যবসায়ী।
তবে
পরিবারের
সদস্যদের
দাবি,
তিনি
কাস্টমস
কর্মকর্তা।
ছয়
বছর
আগে
চট্টগ্রাম
থেকে
তাঁকে
অপহরণ
করা
হয়।
কিন্তু
অপহরণের
পর
এই
ছয়
বছর
আহাদ
কোথায়
ছিলেন,
ফেনীতে
কীভাবে
গেলেন,
কেন
দিনমজুরির
কাজ
করতেন,
তার
কোনো
উত্তর
মেলেনি।
রাজধানী
ঢাকার
এক
কাস্টমস
কর্মকর্তা
নাম
প্রকাশ
না
করার
শর্তে
প্রথম
আলোকে
জানিয়েছেন,
এই
নামে
কাস্টমসে
কেউ
কর্মরত
ছিলেন,
এমন
তথ্য
মেলেনি।
তবে
চট্টগ্রামের
ঠিক
কোন
কার্যালয়ে
বা
বিভাগে
তিনি
কর্মরত
ছিলেন,
তা
সুনির্দিষ্ট
করে
বলতে
পারলে
তথ্য
পাওয়া
যেতে
পারে।
অন্যদিকে
নির্দিষ্ট
পদ-পদবির
কথা
না
জানালেও
আহাদের
পরিবারের
সদস্যদের
দাবি,
তিনি
কাস্টমস
কর্মকর্তা
ছিলেন।
ছয়
বছর
আগে
২০১৯
সালের
জানুয়ারিতে
তাঁকে
অপহরণ
করা
হয়েছিল।
এ
ঘটনায়
পরিবারের
একাধিক
সদস্য
জামালপুর,
সিলেটসহ
একাধিক
থানায়
অভিযোগ
দিয়েছেন।
তবে
ছয়
বছরেও
খোঁজ
পাওয়া
যায়নি।
শুক্রবার
দুপুরে
জানাজা
শেষে
আহাদের
মরদেহ
মৌলভীবাজার
জেলার
কুলাউড়া
উপজেলার
হাজীপুর
ইউনিয়নের
দাউদপুর
গ্রামের
পারিবারিক
কবরস্থানে
বাবার
পাশে
দাফন
করা
হয়েছে।
এডমিন 












