আজ
রোববার
সকাল
সাতটার
দিকে
মো.
শামীম
দোকান
খুলতে
আসেন।
দূর
থেকে
বটগাছটি
পড়ে
গেছে
দেখতে
পেয়েই
মন
খারাপ
হয়ে
যায়
তাঁর।
কথায়
কথায়
শামীম
বলেন,
‘বটগাছটা
আমি
নিজের
হাতে
লাগিয়েছিলাম।
এত
দিন
ধরে
এত
বড়
করলাম!
কত
ঠান্ডা
হয়ে
থাকত
জায়গাটা।
এত
সুন্দর
জায়গাটা
তৈরি
করলাম।
খারাপ
তো
লাগবেই।
এখন
দুঃখ
করলেই
কী,
কেউ
তো
পূরণ
করে
দিতে
পারবে
না।’
৪০
বছরের
বেশি
সময়
ধরে
ক্যাম্পাসে
কাজ
করে
জীবিকা
নির্বাহ
করছেন
শামীম।
তিনি
বলেন,
‘গাছটা
উন্নত
মানের
ছিল।
ক্যাম্পাসে
এমন
বটগাছ
নাই।
২৫-২৬
বছরেই
বিশাল
আকারের
হয়েছিল।
আমি
ছোট
থেকেই
ক্যাম্পাসে।’
দুঃখের
মধ্যেও
শামীম
এক
টুকরো
সান্ত্বনা
দিচ্ছেন
এই
ভেবে
যে
গাছটি
পড়ে
কোনো
ক্ষয়ক্ষতি
হয়নি।
তিনি
বলেন,
‘দিনের
বেলা
গাড়ি
থাকে,
মানুষ
বসে
থাকে।
দিনের
বেলা
পড়লে
ক্ষতি
হতো।’
এডমিন 












