ঢাকার
২০টি
আসনের
মধ্যে
১৩টিতে
প্রার্থী
ঘোষণা
করা
হয়েছে।
বাকি
সাতটি
আসন
ফাঁকা
রাখা
হয়েছে।
নেতা-কর্মীরা
বলছেন,
ঢাকায়
প্রার্থিতা
নিয়ে
মারাত্মক
পর্যায়ে
অভ্যন্তরীণ
কোন্দল
নেই।
তাঁদের
ধারণা,
নির্বাচনী
সমঝোতার
জন্য
আসনগুলোতে
প্রার্থিতা
স্থগিত
রাখা
হয়েছে।
বিএনপি
সূত্রে
জানা
গেছে,
সাতটি
আসনের
মধ্যে
জাতীয়
নাগরিক
পাটির
(এনসিপি)
সঙ্গে
সমঝোতা
হলে
তাদের
জন্য
অন্তত
তিনটি
আসন
ছাড়
দেওয়া
হতে
পারে।
এ
তালিকায়
গণতন্ত্র
মঞ্চ,
বিজেপি,
বাংলাদেশ
খেলাফত
মজলিসের
নামও
আছে।
তবে
এনসিপির
নেতারা
যেসব
আসনে
নির্বাচন
করতে
চান
বলে
আলোচনা
আছে,
সে
আসনগুলোর
একটি
(ঢাকা-৯)
ছাড়া
বাকিগুলোতে
বিএনপি
প্রার্থী
ঘোষণা
করেছে।
এর
মধ্যে
এনসিপির
আহ্বায়ক
নাহিদ
ইসলাম
(ঢাকা-১১),
সদস্যসচিব
আখতার
হোসেন
(রংপুর-৪),
জ্যেষ্ঠ
যুগ্ম
সদস্যসচিব
তাসনিম
জারা
(ঢাকা-৯),
দক্ষিণাঞ্চলের
মুখ্য
সংগঠক
হাসনাত
আবদুল্লাহ
(কুমিল্লা-৪),
উত্তরাঞ্চলের
মুখ্য
সংগঠক
সারজিস
আলম
(পঞ্চগড়-১)
ও
জ্যেষ্ঠ
যুগ্ম
মুখ্য
সমন্বয়ক
আবদুল
হান্নান
মাসউদের
(নোয়াখালী-৬)
স্ব
স্ব
আসনে
তাঁদের
কমবেশি
তৎপরতা
আছে।
ঢাকা-৯
আসন
স্থগিত
রাখা
হলেও
সেটা
কার
জন্য,
তা
নিশ্চিত
হওয়া
যায়নি।
তবে
সেখানে
বিএনপির
যুগ্ম
মহাসচিব
হাবীব
উন
নবী
খানকে
(সোহেল)
প্রার্থী
করা
হতে
পারে
বলে
দলে
আলোচনা
আছে।
এডমিন 












